পাতা:শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা - দেবেন্দ্রবিজয় বসু.pdf/২২২

Sb শ্ৰীমদভগবদগীতা। বাহাজগৎকে আমাদের জ্ঞানের বিষয়ীভূত করে। কৰ্ম্মেন্দ্ৰিয় দ্বারা সেই জগৎকে ত্যাগ বা গ্ৰহণ ইত্যাদি রূপ কৰ্ম্মের অধীন করিতে পারা যায় এবং বাহাজগতের সহিত সম্বন্ধ দৃঢ়ীভূত হয়। বাহা জগৎ যে কাল্পনিক নহে-সত্য, তাহার ধারণা এইরূপে স্বতঃই সিদ্ধ হয় । ইন্দ্ৰিয়গণের এই গুণ বা বৃত্তি হইতে তাহার অন্তরালে কারণরূপে শক্তির ধারণা হয়। কেন না, কারণের অন্তভুত শক্তি ও শক্তির অন্তভূত কাৰ্য্য, ইহা স্বতঃসিদ্ধ। যেখানে কাৰ্য্য—সেখানে তাহার মূল শক্তি, এবং এই শক্তির আধার যে কারণ আছে, তাহা আমরা সিদ্ধান্ত করি। অতএব যে শক্তিবলে এই ইন্দ্ৰিয়বৃত্তি : এই রূপে কাৰ্য্য করা হয়, ইন্দ্ৰিয়গণ যে বাহ বস্তু সকল গ্ৰহণ করিয়া প্ৰকাশ করে,- বাহা জগতের জ্ঞান উৎপাদন করায়, এ শক্তি কোন কারণের অস্তুভুতি ? এ শক্তি কাগার ! কাহাকে আশ্রয় করিয়া অবস্থিত ? কোথা হইতে এ শক্তি আসিল ? কোন শক্তি বা কাহার শক্তি এইরূপ ইন্দ্ৰিয় হইয়া, এবং এই সকল ইঞ্জিয়বৃত্তি হইয়া জ্ঞাতার নিকট বাহ জ্ঞেয় বিযয় প্ৰকাশ করে ? এই ইঞ্জিয় ও তাহাদের বৃত্তি না থাকিলে ত বাহ জগৎ সম্বন্ধে আমাদের কোন জ্ঞান বা কৰ্ম্ম সম্ভব হইত না । সকল জীবের ইন্দ্ৰিয় একরূপ । সকল জীবের সর্বেন্দ্ৰিয় গুণ একরূপ। ইন্দ্ৰিয় বিকল বা অশক্ত হইলে বা উপযুক্তরূপে বিকাশিত নী হওয়ায় বিভিন্ন হইলেও সকল জীবের ইন্দ্ৰিয় ও ইন্দ্ৰিয়গুণ ষে একরূপ, তাহা আমরা বুঝিতে পারি ; এবং সকল জীবের ইন্দ্ৰিয়গুণ দ্বারা ৰে ইন্দ্ৰিয়গ্ৰাহ বস্তু একই প্রকার রূপ-রসাদিযুক্ত হইয়া একইরূপে প্ৰকাশিত কয়, তাহাও দেখিতে পাই। বিজ্ঞান যাহাকে ভৌতিক আকাশে ( Ether এর ) সূক্ষ্ম তরঙ্গবিশেষের ক্রিয়া বলে, তাহা তোমাৰ আমার সকলের চক্ষু ইন্দ্ৰিয় সৃহিত সম্বন্ধযুক্ত হইলেও একই প্রকারে লাল Di DDBB BBBD DBDBS BDD DBDBD DBD LEYLYS