পাতা:শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা - দেবেন্দ্রবিজয় বসু.pdf/৪২০

SSV छैटौभन्ख्गदननौडा । এই তত্ত্ব ভগবান অর্জনকে এই অধ্যায়ের প্রথমেই উপদেশ দিয়াছেন। ইহা ভগবানের 2 cas II Sotiva cwar Rt-Lauej i “VRN3 " ভগবান এই কথা বলিয়াছেন। যে স্থলে প্ৰাচীন ঋষিদের মত উক্ত sitcs, cr vtv 'S5jCVs” 2yfs Cr73 Štse vtts i যাহা হউক, পূর্বে ক্ষেত্ৰ-ক্ষেত্রজ্ঞেয় জ্ঞানই জ্ঞান, ইহা উক্ত হইয়াছে। এ স্থলে ক্ষেত্ৰ-ক্ষেত্রজ্ঞ-সংযোগে সমুদায় স্থাবর জঙ্গমাত্মক সত্বের উদ্ভব, ইহা উক্ত হইল। অতএব ক্ষেত্ৰ-ক্ষেত্ৰজ্ঞ ও ‘তাঁহাদের সংযোগ বুঝিতে পারিলেই এই জগৎতত্বজ্ঞান লাভ হইতে পারে । ক্ষেত্ৰ-ক্ষেত্ৰজ্ঞ-সংযোগই পুরুষ-প্ৰকৃতি-সংযোগ-পুরুষ-প্রকৃতি সংযোগ ও ক্ষেত্ৰ-ক্ষেত্ৰজ্ঞ-সংযোগ এক অর্থে একই। সমষ্টিভাবে এই জড় জীবময় বা স্থাবর জঙ্গমাত্মক সমুদায় জগতের মূল কারণ-এই প্ৰকৃতিপুরুষ-সংযোগ । আর ব্যষ্টিভাবে প্ৰত্যেক সত্বার উৎপত্তিকারণ-এই ক্ষেয়ক্ষেত্ৰজ্ঞ-সংযোগ। ব্যষ্টির জ্ঞান হইলে তাহ চাইতে সমষ্টির জ্ঞান হয়। পুরুষই এক অবিভক্ত হইয়া প্রতি শরীরে বিভক্তের ন্যায় হয়েন, এবং সেন্ট শরীরের ক্ষেত্ৰজ্ঞ হন। আর প্রকৃতি এক হইয়াও তাকার গুণ ও বিকার হেতু তাহা হইতে বহু শরীরের উৎপত্তি হয়,-সামান্ত অণু হওঁতে পৰ্ব্বত এবং সামান্য কীটালু হইতে মনুষ্যদেহ পৰ্য্যন্ত সমুদায় শরীর উৎপন্ন হয় । (প্ৰকৃতি কেইতে জাত প্ৰতি শরীরে বা প্ৰতিক্ষেত্রে পুরুষ সংযুক্ত থাকিয়া সেই ক্ষেত্ৰজ্ঞ হয়েন, আর সমষ্টিভাবে সর্বশরীরে পুরুষ পরমেশ্বর" রূপে এক ক্ষেত্ৰজ্ঞ হন। সুধু ক্ষেত্ৰজ্ঞ নহেন-তিনি প্ৰতিক্ষেত্রে সমষ্টি ভাবে অন্তৰ্যামী ও নিয়ন্ত হন। এ তত্ত্ব আমরা পূর্বে নানারূপে বুঝিতে এই পুরুষ-প্ৰকৃতি-সংযোগ হইতে যে সংসার, তাহা সাংখ্য-দর্শনেৰ অভিমত। তবে সাংখ্য-দর্শন অনুসারে পুeষ বহু। বহু বন্ধ পুe* সহিত প্ৰকৃতি সংযুক্ত হইলে প্ৰত্যেক পুরুষের বন্ধন উপযোগী নানা"