পাতা:শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা - দেবেন্দ্রবিজয় বসু.pdf/৪৫০

8NV শ্ৰীমদভগবদগীতা । অৰিজ্ঞাত থাকে, অর্থাৎ নিহতের মত অপ্ৰকাশিত থাকে । এ জন্য আত্মজ্ঞানহীন লোককে আত্মঘাতী বলা যায়। তাহারা পুনঃ পুনঃ সংসারে আগমন করে। গীতায় পূর্বে (৬৩০ শ্লোকে ) উক্ত হইয়াছে যে,-- 叠 “CR1 at: 9ieyfVes JK Jikáka af 9yf5 한g R 2이며 FC FC의 "" অর্থাৎ যে সর্বত্র সমবস্থিত ঈশ্বরকে দশন করে, সে আত্মাকে বা ঈশ্বরকে হিংসা করে না-নষ্ট করে না । এই হিংয়া বা নাশ অর্থে সাধারণতঃ আমরা যাহা বুঝি, তাহা নহে। সে অর্থে আত্মা হত্যা করেন না, হত হন না। ( ২১৯ ) । এ স্থলে এই হিংসা বা নাশ অর্থে ‘আত্মা दै। श्रेबंद्रप्रूं না দেখ্রিয়, বা জানিয়া আত্মদ্রোহী হওয়া , এই শ্লোকের ব্যাখ্যায়ও শঙ্করাচাৰ্য্য এইরূপে আত্মাকে হিংসা বা হনন করার অর্থ বুঝাইয়াছেন। তাহা এ স্থলে উদ্ধত হইল। “এক্ষণে এরূপ শঙ্কা হইতে পারে যে, কোন প্রাণীই ত আপনার আত্মাকে নিজে হিংসা করিতে পারে না। তবে BDBY q BDB DB KL KLgD gDDBB BBD DBBJDDB S BD S SDDDD BDDDDB BBBt BB DBBDB EEB DSSDBDB DJSDS TuDuDB DLSDD দ্রষ্টব্য), তখন আত্মহিংসা সৰ্ব্বারূপে অপ্ৰাপ্ত ; তবে তাহার প্রতিষেধ কিরূপে সম্ভব ? কিন্তু এরূপ শঙ্কা নিরর্থক । যাহারা অজ্ঞ, তাহদের নিকট আত্মার স্বরূপ সৰ্ব্বদা আবৃত। তাহারা দেহ প্ৰভৃতি অনাত্মবস্তু আত্মা বলিয়া অঙ্গীকার করে এবং ধৰ্ম্মাধৰ্ম্ম সঞ্চয় পুর্বক আত্মভাবে কল্পিত দেহাদিকে একবার স্বীকার করে, আবার ত্যাগ করে, আবার গ্ৰহণ করে, ত্যাগ করে। এই ভাবে আত্মাকে বার বার হনন করে। এইরূপে যাহারা অজ্ঞানী, তাহারা আত্মহা-আত্মঘাতী। যাহা বাস্তবিক পরমার্থতঃ আত্মা, তাহা অজ্ঞানের আবরণে যেন হত বলিয়া প্ৰতীত হয় । আত্মা বিদ্যমান থাকিলেও অজ্ঞানহেতু তাহার বিদ্যমানতার কার্য্য-বিধর্ম সম্বেদনাদি মধ্যে মধ্যে বিলুপ্ত হয় ; এজন্য লোকে অবিনাশী আত্মাকে