পাতা:শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা - দেবেন্দ্রবিজয় বসু.pdf/৫৪৭

Ottest east GłRS TLS DB L DBBDB DK DBD BSB DBBDDD DDB DiB DL gBB তিনি সর্বক্ষেত্ৰজ্ঞ । আর তিনি সর্বক্ষেত্রে কেবল জ্ঞাত বা উপদ্রষ্টা নহেন, তিনি অনুমন্ত ভৰ্ত্তা ভোক্তা মহেশ্বর। এইরূপে পুরুষ স্বরূপে তিনি সর্বক্ষেত্রের প্রভু, সৰ্ব্বক্ষেত্রের দ্রষ্টা, অধিষ্ঠাতা ও নিয়ন্তা। আবার তিনিই প্ৰকৃতি বদ্ধ হইয়া প্ৰতিক্ষেত্রে ব্যষ্টিভাবে সেই ক্ষেত্রের গুণ বা ত্ৰিবিধ গুণময় ভাবের সহিত সঙ্গ যুক্ত হইয়া তাহার দ্বারা ৰাদ্ধ হন ও · প্ৰকৃতিতে অভিব্যক্ত জীবভাব গ্ৰহণ করেন । ক্ষেত্ৰজ্ঞ পুরুষকে আমাদের এই তিনরূপে-জীবরূপে। অক্ষর ও ঈশ্বরীরূপে তাহাকে DBDDB DY SS gg BDLDSDDLD BuBLBDB Bgg BDBDD BBDB DDBB S ক্ষেত্ৰজ্ঞ পুরুষের এই তিন ভিন্নভাবে অনুসারে পুরুষ যে ত্ৰিবিধ হন। বলিয়াছি, তাহা পঞ্চদশ অধ্যায়ে বিবৃত হইয়াছে। এইরূপে ক্ষেত্ৰজ্ঞভাবে পুরুষকে আমাদের জানিতে হইবে এবং ক্ষেত্রভাবে প্ৰকৃতিকে জানিতে হইবে । এই ক্ষুেত্ৰ-ক্ষেত্ৰজ্ঞ ১ জ্ঞান হইতে প্ৰকৃতি-পুরুষের স্বরূপ জ্ঞান হয়, এবং ইহা হইতে ক্ষেত্র ক্ষেত্ৰজ্ঞের মধ্যে যে পার্থক্য, যে ধৰ্ম্ম, যে বিপরীতত্ত্ব, তাহা জানা যায়-ভগবান বলিয়াছেন যে, যিনি জ্ঞানচক্ষু দ্বারা ক্ষেত্ৰ ক্ষেত্ৰজ্ঞের স্বরূপ ও তাহদের পার্থক্য জানিতে পারেন, আর ভূতপ্ৰকৃতিমোক্ষিতত্ত্ব জানিতে পারেন, তিনিই পরমপদ লাভের অধিকারী হন । ক্ষেত্ৰ-ক্ষেত্ৰজ্ঞা-বিবেক জ্ঞান হইলে ক্ষেত্ৰজ্ঞ বদ্ধ পুরুষ সেই ক্ষেত্রের বন্ধন হইতে মুক্তির উপায় বা ভূত-প্ৰকৃতি চাইতে মোক্ষের উপায় জানিয়া সেই উপায় অবলম্বনে ভূত-প্ৰকৃতি হইতে সম্পূৰ্ণ মুক্ত হইয়া স্বরূপে অবস্থান করিতে পারেন- এবং পরমপদ লাভ করিতে পারেন । ভূতভাৰ হইতে ও প্ৰকৃতির বন্ধন হইতে মুক্তিলাভ করিবার উপায় এ অধ্যায়ে বিবৃত হয় নাই। ক্ষেত্রের সহিত ক্ষেত্ৰজ্ঞ পুরুষ বন্ধ হইয়া ভূতভাবDDBB S DBBS BDB BDLLLD DBBDEGB BT DDYY DSDBD BsDBD মধ্যে বন্ধ হওয়ায় যে ভূতভাব হয়, তাহা হইতে মুক্তির উপায় এস্থলে