छिउँौद्ध पत्रक्षाग्न । `ද স্বধৰ্ম্মমপি চাবেক্ষ্য ন বিকম্পিতুমৰ্হসি। ধৰ্ম্ম্যান্ধি যুদ্ধাচ্ছে.য়োহস্থ্যৎ ক্ষত্রিয়স্য ন বিদ্যতে ॥৩১ স্বধৰ্ম্ম প্রতি দৃষ্টি রাথিয়া, ভীত হইও না। ধৰ্ম্মযুদ্ধের অপেক্ষ ক্ষত্রিয়ের পক্ষে শ্রেয় আর নাই। ২১ । এক্ষণে ১১ ও ২২ শ্লোকের টীকায় যাহা বলা গিয়াছে, তাহা স্মরণ করিতে হইবে। স্বধৰ্ম্ম কি, তাহ পূৰ্ব্বে বলিয়াছি। ক্ষত্রিয় অর্থাৎ যুদ্ধব্যবসায়ীর স্বধৰ্ম্ম—যুদ্ধ । কিন্তু যোদ্ধার স্বধৰ্ম্ম যুদ্ধ বলিয়া যুদ্ধ উপস্থিত হইলেই যে যোদ্ধাকে তাহাতে প্রবৃত্ত হইতে হইবে এমন নহে। অনেক সময়ে যুদ্ধে প্রবৃত্ত হওয়া যোদ্ধার পক্ষে অধৰ্ম্ম । অনেক রাজা সৰ্ব্বস্বীপহরণ জন্যই যুদ্ধ করেন । তাদৃশ যুদ্ধে প্রবৃত্ত হওয়া ধৰ্ম্মানুমত নহে। কিন্তু যে যুদ্ধব্যবসায়ী, মনুষ্যসমাজের দোষে তাহাকে তাহাতেও প্রবৃত্ত হইতে হয় । যোদ্ধগণ রাজা বা সেনাপতির আজ্ঞানুবর্তী। তাহদের আজ্ঞামত যুদ্ধ করিতে, অধীন যোদ্ধ মাত্রেই বাধ্য। কিন্তু সে অবস্থায় যুদ্ধ করিলেও র্তাহারা পরস্বাপহরণ ইত্যাদি পাপের অংশী হয়েন । এই অধৰ্ম্ম যুদ্ধই অনেক । যোদ্ধা তাহা হইতে কোনরূপে নিষ্কৃতি পান না । ভীষ্মের দ্যায় পরমধাৰ্ম্মিক ব্যক্তিরও অন্নদাসত্ববশতঃ দুৰ্য্যোধনের পক্ষাবলম্বনপুৰ্ব্বক অধৰ্ম্মযুদ্ধে প্রবৃত্ত হওয়ার কথা এই মহাভারতেই আছে। ইউরোপীয় সৈন্ত মধ্যে খুজিলে ভীষ্মের অবস্থাপন্ন লোক সহস্ৰ সহস্র পাওয়া যাইবে । অতএব যোদ্ধায় এই মহৎ ফুর্তাগ্য যে স্বধৰ্ম্ম পালন করিতে গিয়া, অনেক সময়েই অধৰ্ম্মে লিপ্ত হইতে হয় । ধাৰ্ম্মিক যোদ্ধ৷ ইহাকে মছন্দఫ్రి বিবেচনা করেন। কিন্তু ধৰ্ম্মযুদ্ধও অাছে। আত্মরক্ষা, স্বজন o e
পাতা:শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/১১৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।