పిశ్చి শ্ৰীমদ্ভগবদগীতা । ইত্যাদি শবদ গীতায় ব্যবহৃত হইতে দেখিব । স্থানাগুৱে “যোগ” শব্দে জ্ঞান-যোগাদিও বুঝাইতে দেখা যাইবে । অতএব এই শ্লোকের দুইটী শব্দ বুঝিলাম—সাংখ্য, জ্ঞান ; এবং যোগ, কৰ্ম্ম । এক্ষণে মকুষা প্রকৃতির কিঞ্চিৎ আলোচন। অবিশুক । মনুষ্যজীবনে যাহা কিছু অাছে, পাশ্চাত্য পণ্ডিতেরা, তাহ fszi ceistrz freg, Ffrittizzi ;--Thought, Action and Feeling. আমরা না হয় পাশ্চাত্য পণ্ডিতের মতাবলম্বী নাই DBBBSBBB BBBS BB BBBBBB BBBBB BBBS দেপিলে জানিব যে তাহাতে এই তিন ভিন্ন আর কিছুষ্ট নাই । এই তিনকেই ঈশ্বরমুখ করা যাইতে পারে ; তিনই ঈশ্বরাপিত তইলে ঈশ্বর সমীপে লষ্টয়া যাইতে পারে ; Thought ঈশ্বরমুখ হষ্টলে জ্ঞানযোগ : Action ঈশ্বরমুখ শ্ল ষ্টলে কৰ্ম্মযোগ ; Feeling ঈশ্বরমুখ হইলে তক্তিযোগ । ভক্তিযোগের কথা এখন থাক । ৩৪ শ্লোক পৰ্য্যস্ত জ্ঞানের কথা ভগবান অর্জুনকে বুঝাইলেন ; এই দ্বিতীয় অধ্যায়ের নামই “সাংখ্যযোগ” । * জ্ঞানে অর্জুনকে উপদিষ্ট করিয়া ভগষান এক্ষণে ৩৯ শ্লোক ৭ হইতে কৰ্ম্মে উপদিষ্ট করিতেছেন । কি বলিতেছেন, এক্ষণে তাহাই শুন । ভাষ্যকারের বলেন, এই কৰ্ম্ম, জ্ঞানের সাধন ( শ্রীধর ) বা প্রাপ্তির উপায় ( শঙ্কর ) । অর্থাৎ প্রথমে তত্ত্বজ্ঞান কি তাহ অৰ্জ্জুনকে বুঝাইয়া, “যদি অৰ্জ্জুনের তত্ত্বজ্ঞান অপরোক্ষ না হইয়া
- চতুর্থtধ্যায়ের নাম জ্ঞানযোগ । প্রভেদ কি পশ্চাৎ জানা যাইবে। মধ্যের চারিট শ্লোক তবে কি প্রক্ষিপ্ত বলিয়। বোধ হয় না ?
