দ্বিতীয় অধ্যায় । ఫి যাবানুর্থ উদপানে সর্ববতঃ সংপ্ল,তোদকে। তাবান সর্বেযু বেদেষু ব্ৰাহ্মণস্য বিজানতঃ ॥৪৬ এখানে এই শ্লেtকের অনুবাদ দিলাম না । টাকার ভিতরে অনুবাদ পাওয়া ষাইবে । কেন না, এই শ্লোকের প্রচলিত ঘে অর্থ, তাহাতে দুই একটা আপত্তি ঘটে ; সে সকলের মীমাংসা না করিয়া অনুবাদ দেওয়া যুক্তিসঙ্গত নহে । আমি এই শ্লোকের তিনটী ভিন্ন ভিন্ন ব্যাখ্যা বুঝাইব । প্রথম । যে ব্যাখ্যাটী পূৰ্ব্ব হইতে প্রচলিত, এবং শঙ্কর ও শ্ৰীধরাদির অনুমোদিত, তাহাই অগ্ৰে ৰুঝাইষ । “শাস্ত্রসমূহের দুই প্রকার বিষয়—অর্থাৎ উদ্দিষ্ট ৰিষয় ও নির্দিষ্ট ৰিষয় । যে বিষয়টা ষে শাস্ত্রের চরম উদ্দেশ্য, তাহাই তাহার উদ্দিষ্ট বিষয় । যে বিষয়কে নির্দেশ করিয়া উদিষ্ট বিষয়কে লক্ষ্য করে, সেই বিষয়ের নাম নির্দিষ্ট বিষয় । অরুন্ধতী ষে স্থলে উদ্দিষ্ট্র বিষয়, সে স্থলে তাহার নিকটে প্রথমে লক্ষিত যে স্থল তারা, তাহাই নির্দিষ্ট বিষয় হয় । বেঙ্গ সমূহ নিগুৰ্ণ তত্ত্বকে উদ্দিষ্ট বলিয়া লক্ষ্য করে, কিন্তু নিগুৰ্ণ তত্ত্ব সহসা লক্ষিত্ত হয় মা বলিয়া প্রথমে কোন সংগুণ তত্ত্বকে নির্দেশ করিয়া থাকে । সেই জন্তই সত্ত্ব, রঞ্জং ও তমোরাপ ত্রিগুণময়ী মারাকেই প্রথম দৃষ্টিক্রমে যেঙ্গ সকলের বিষয় ৰলিয়। বোধ হয়। হে অৰ্জুন, তুনি সেই নির্দিষ্ট বিষয়ে আবদ্ধ না থাকিয় নিগুৰ্গBBBB BBB BB BB BBB DBBBB BDD DB S BD BB BBD স্থলে রজস্তমোগুণাত্মক কৰ্ম্ম, কোন স্থলে সত্ত্বগুণাত্মক জ্ঞান এবং বিশেষ বিশেষ BB BBBB BB BBBD DBBB BBBD DBBBBD DDBB DDDD BBB BBBS BB BB BBBB BBB BBBBB BB BBB BBBBBBD অমুসন্ধের যোগ ও ক্ষেমানুসন্ধান পরিত্যাগপুৰ্ব্বক ৰুদ্ধিয়োগ সহকারে মিস্ত্রৈগুণ্য লাক্ত কর।”
পাতা:শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/১৩৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।