তৃতীয় অধ্যায়। ఇళి গ্রহণ করেন, তাহ হইলে, বৈদিক ক্রিয়াকলাপের অর্থাৎ সকাম কৰ্ম্মের উৎসাহ দেওরা হয় । তাহাতে অর্থবিরোধ উপস্থিত হয় । কেন না, এ পর্যন্ত শ্ৰীকৃষ্ট সকাম কৰ্ম্ম অপ্রশংসিত ও নিষ্কাম কৰ্ম্ম অনুজ্ঞাত করিয়া আসিতেছেন । এই জন্ত এখানে যজ্ঞার্থে ঈশ্বর বলিবায় বিশেষ প্রয়োজন ছিল । তাহ বলিয়া ও পরবর্তী কয়ট শ্লোকের কোন উপায় হয় নাই । সে সকলে যজ্ঞার্থ কাম্য কৰ্ম্মই বুঝাইতে হইয়াছে । গীতায় এইরূপ কাম্য কৰ্ম্মের বিধি থাকার BBB BBYLYYBB BBBB BBBSBB BBBBBB BBS BBB আত্মজ্ঞাননিষ্ঠ যোগ্যতা প্রাপ্তির জন্ত অনাত্মজ্ঞ ব্যক্তি কৰ্ম্মযোগসুষ্ঠান করিবে । ইহার জন্ত “ন কৰ্ম্মণামল রিস্তাত” ইত্যাদি যুক্তি পূপে কথিত হইয়াছে ; কিন্তু অনাত্মজ্ঞের কৰ্ম্ম না করার অনেক দেবি আছে, ইহাই কথিত হইতেছে । ঐধর স্বামী শঙ্করাচার্য্যের অসুবই । তিনি নবম শ্লেকের ব্যাখ্যার বজ্ঞার্থে ঈশ্বরই বুঝিয়ছেন । তিনি বলেন যে সামান্ততঃ অকৰ্ম্ম (কৰ্ম্মশূন্ত তা ) হইতে কাম্যকৰ্ম্ম শ্রেষ্ঠ, এই জন্ত পরবত্তা শ্লোক কয়ট কথিত হইয়াছে। সেই পরবর্তী শ্লোক কি, তাহ পাঠক নিম্নে জানিতে পরিবেন । তাহার ব্যাখ্যায় প্রবৃত্ত হইবার পূপে, যদি আমরা কেহ শঙ্করাচার্য্যকৃত নবম শ্লেকের যজ্ঞ শব্দের ব্যাখ্যা গ্রহণ করিতে ইচ্ছুক না হই, তবে তাহার আর এফুট সদর্থের সন্ধান কর। অামাদের কর্তব্য । যজ্ঞ শব্দের মৌলিক অর্থই এখানে গ্রহণ করিলে ক্ষতি কি ? যজ ধাতু দেবপূজার্থে। অতএব যজ্ঞের মৌলিক অর্থ দেবোপাসনা। যেখানে বহু দেবতায় উপাসনা স্বীকৃত,
পাতা:শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/২০৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।