দ্বিতীয় অধ্যায় । s"; জড়পদার্থের সমবায়, তাহাতে কতকগুলি শক্তি আছে । এই শক্তিগুলি শরীর হইতে তিরোহিত হইলে, মনুষ্যত্ব থাকে না ; কেন না মানুষের মৃতদেহে মনুষ্যত্ব আছে, এমন কথা বলা যায় না । তবেই জড়পদার্থকে ছাড়িয়া দিতে হইবে- সেই দৈহিকী শক্তিগুলিই মনুষ্যশরীরের প্রকৃত উপাদান । আমি স্থানান্তরে এই গুলির নাম দিয়াছি—“শারীরিক বৃত্তি”। মন্থষ্যের মনও এইরূপ শক্তি বা বৃত্তির সমষ্টি । সেই গুলির নাম দেওয়া যাউক, মানসিক বৃত্তি। এখন দেখা যাইতেছে যে, এই শারীরিক ও মানসিক বৃত্তি লইয়াই মানুষ, বা মানুষের মামুষত্ব । যদি তাই হইল, তবে সেই সকল বৃত্তি গুলির বিহিত অমুশীলনই মানুষের ধৰ্ম্ম । বৃত্তির সঞ্চালন দ্বারা আমরা কি করি ? হয় কিছু কৰ্ম্ম করি, না হয় কিছু জানি । কৰ্ম্ম ও জ্ঞান ভিন্ন মনুষ্যের জীবনে ফল আর কিছু নাই। • অতএব জ্ঞান ও কৰ্ম্ম মানুষের স্বধৰ্ম্ম । সকল বৃত্তিগুলি সকলেই যদি বিহিতরূপে অনুষ্ঠিত করিত, তবে জ্ঞান ও কর্ম উভয়েই সকল মনুষ্যেরই স্বধৰ্ম্ম হইত। কিন্তু মন্তব্য-সমাজের অপরিণতাবস্থায় তাহ সাধারণতঃ ঘটিয় উঠে ল ৷ + কেছ কেৰল ৬ কোমং প্রভৃতি পাশ্চাত্য দ্বার্শনিকগণ তিন ভাগে চিজপস্থিপতিকে foë stan, “Thought, Feeling, Action,” itsu wros fow Feeling BBBB LLLLS BB LLLLL BB BDS BB BB BBBBB BB জ্ঞান ও কর্শ এই দ্বিবিধ বলাও স্থায্য । DD DDDBBB DDBB BBBBBBB BBBBD DBBDDDDD স্বলিতেছি ।
পাতা:শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৪৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।