శిషి শ্ৰীমদ্ভগবদগীতা । প্রচার করিয়া যাইতাম, তাহাহইলেও আমরা সকল মকুষ্যের উপরে আসন পাইবার যোগ্য হইতাম।” • বাস্তবিক এই সকল তত্ত্বের আলোচনা করিলে তাহাদিগকে মনুষ্য মধ্যে গণম! করা যাইতে পারে না; দেবতা বলিতেই ইচ্ছা করে । এখন দেখা যাউক, বৈজ্ঞানিকের এ সম্বন্ধে কি বলেন । র্তাহারা বলেন, আদে আত্মার অস্তিত্বের প্রমাণ নাই। প্রমাণাভাবে কোন কথাই স্বীকার কৰ্ত্তব্য নহে । যখন আত্মার অস্তিত্বই স্বীকার করা যাইতে পারে না, তখন তাহার অবিনশিতা, জীবাত্মা, পরমাত্মা, এ সকল উপন্থাসমধ্যে গণনা করিতে হয়। এই শ্রেণীর একজন জগদ্বিখ্যাত লেখক, আত্মার অস্তিত্ব স্বীকার পক্ষে যে আপত্তি তাছ বিশদরূপে বুঝাইয়াছেন। “Thought and consciousness, though mentally distinguishable from the body, may not be a substance separable from it, but a resuit of it, standing in relation to it, like that of a tune to the musical instrument on which it is played ; and that the arguments used to prove that the soul does not die with the body, would equally prove that the tune does not die with the instrument but survives its destruction and continues to exist apart. În fact, those moderns who dispute the evidences of the immortality of the soul, do not in general believe the soul to be a substance per se, but regard it as a bundle of attributes, the attributes of feeling,
- ধে তত্ত্বটা বুৰাইলাম, তাহ সে বিলাতী Pantheism নয়, এ কখ বোধ হয় বলিবার প্রয়োজন নাই। ,