दिउँौग्न छ६Tांग्रं । tు তাছ যে বিজ্ঞান বুঝাইতে পারে, এবং ভবিষ্যতে বুঝাইতে পারিবে, এটা আন্দাজি কথা । ইহা অামি মানি না । এরূপ বিচারের অস্ত নাই, কোন পক্ষের জয় পরাজয় নাই । এখানে বৈজ্ঞানিক, জন্মাস্তৱবাদীকে নিরস্ত করিতে পারেন না, বা জন্মান্তরবাদী বৈজ্ঞানিককে নিরস্ত করিতে পারেন না উভয়ের দশ তুল্য হইয় পড়ে । যাহা অজ্ঞাত, উভয়কেই তাহার আশ্রয় লইতে হয়। তবে জন্মন্তিয়বাদীকেই বিশেষ প্রকারে অজ্ঞাত ও অপ্রামাণিকের অtশ্রয় লইতে হয় । এ বিচারে জন্মান্তর প্রমাণীকৃত হইতেছে এমন আমরা স্বীকার করিতে পারি না । ২ । যাহাতে মনুষ্যসাধারণের বিশ্বাস, তাহ সত্য বলিয়া বিবেচনা করিতে হয়, এমন কথা অনেকে বলেন । খ্ৰীষ্টিয়ান ও মুসলমানেরা যাই বলুন, অন্যান্ত ধৰ্ম্মাবলম্বী মনুষ্যের সাধারণতঃ জন্মাস্তরে বিশ্বসে করে । পৃথিবী অনুসন্ধান করিলে দেখা যাইবে, নানা দেশে নানা জাতিই জন্মান্তরে বিশ্বাসবান ॥৯
- “It has been accepted, in some form, by disciples of every Great religion in the world. It is common to Greek philosophers, Egyptian priests, Jewish Rabbins, and several early Christian sects. It appears in the speculations of the Neo-Platonists, of later European mystics, even of socialists like Fourier, who elaborates a fanciful system of successive lines mutually connected by numerical relation. It reaches from the Eisusinian mysteries down to the religions of many rude tribes of North America and the Pacific isles. Not a few noble dreams of the cultivated imsgination are subtly associated with it, as in Plato, Giordano Primo, Herder, Sir Thomas