পাতা:শ্রীমাধবেন্দ্রপুরী ও বল্লভাচার্য্য.pdf/৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্ৰীমাধবেন্দ্রপুরী ও বল্লভাচাৰ্য্য ՎԻՏ) করিলেন। “শ্ৰীগোপালদেবের প্রণামী বাপদেশে যে সমুদয় অর্থ দৈনন্দিন সংগৃহীত হইবে, তন্মধ্যে শ্ৰীগোপালের ভোগাদি নির্বাহ করিয়া যাহা অবশিষ্ট থাকিবে তন্দ্বারা সামান্য সামান্য করিয়া মন্দিরের সংস্কারকাৰ্য আরম্ভ করা হউক,” পূজারীকে তিনি এই প্রকার আদেশ করিলেন। পূজারীরা শ্ৰীবল্লভকে গুরুতুল্য মানিতেন এবং তাহার আজ্ঞানুসারে চলিতেন। এই প্রকারে শ্ৰীবল্লভাচাৰ্য্য শ্ৰীগোপালদেবের চরণোপান্তে প্ৰায় দুই বৎসরকাল অবস্থান করিলেন। ( S) ) তথায় একদা স্বপ্নে শ্ৰীগোপালদেব বল্লভাচার্যাকে বিবাহ করিবার জন্য আদেশ প্ৰদান করিলেন। শ্ৰীগোপালের এই স্বপ্নাজ্ঞা পাইয়া তিনি প্ৰয়াগ, কাশী ও পুৱীধাম দর্শন করিয়া নিজগৃহ “অগ্রহারে” ফিরিয়া আসিলেন এবং তথা হইতে মাতৃদেবীকে সঙ্গে লইয়া কাশীধামে পুনরায় গমন করিলেন। এই স্থানে তিনি ১৫৬০ সংবতে আষাঢ়ের শুক্লা পঞ্চমীতে দেবেন্দ্ৰ ভট্টের কন্যা মহালক্ষনীর পাণিগ্রহণ করিলেন। শ্ৰীগোপালদেব বল্লভাচাৰ্য্যের ইষ্টদেবতা । গোপালের শ্ৰীবিগ্রহেই বল্লাভের একান্ত ভক্তি ও প্রীতি বিদ্যমান ছিল ! এক্ষণে - সপত্নীক গিয়া শ্ৰীগোপালদেবের চরণে প্ৰণত হওয়া প্রয়োজন, এই হেতু পত্নীকে লইয়া গিরিগোবৰ্দ্ধানে চলিলেন, N - - - - - Digitized at BRCindia.com