পাতা:শ্রীমাধবেন্দ্রপুরী ও বল্লভাচার্য্য.pdf/৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

NSD শ্ৰীমাধবেন্দ্রপুরী ও বল্লভাচাৰ্য্য। করিলেন এবং সেই পাদোদক সবংশে মস্তকে ধারণ করিলেন ও দুই পুত্রকে লইয়া প্রভুর চরণোপান্তে পতিত হইলেন। অতঃপর তিন দিন পরে তিনি প্রভুকে নৌকায় করিয়া প্ৰয়াগে দশাশ্বমোধের ঘাটে রাখিয়া আসিলেন। অতঃপর শ্ৰীমন্মহাপ্ৰভু তথা হইতে কাশী হইয়া নীলাচল ফিরিয়া আসিলেন। ( ( ) এদিকে বল্লভাচাৰ্য্যজী সংবাদ পাইলেন যে, কাশীতে প্ৰকাশানন্দ সরস্বতী শ্ৰীমন্মহাপ্রভুর কৃপাশক্তি সঞ্চারে কৃষ্ণপ্ৰেমে বিভোর হইয়া “প্ৰবোধ্যানন্দ” নাম ধারণ পূর্বক শ্রীবৃন্দাবন যাত্ৰা করিয়াছেন। তখন তঁাহার। আনন্দের আর পরিসীমা রহিল না। এই সময়ে বহু সাধু ও ভক্ত নীলাচল যাইতেছিলেন। এই সব সংবাদ পাইয়া বল্লভাচাৰ্য্য নীলাচল যাইবার জন্য প্ৰস্তুত হইলেন ; এই সময়ে তিনি শ্ৰীমদ্ভাগবতের প্রথম, দ্বিত্নীয়, তৃতীয় এবং দশম স্কন্ধ ও একাদশ স্কন্ধের কিয়দংশ টকা প্ৰণয়ন করিয়াছিলেন। এই সুবোধিনী টীকা সঙ্গে লইয়া বল্লভাচাৰ্য্য নীলাচল যাত্ৰা করিলেন । পথিমথ্যে কাশীধামে তিনি কিয়াৎকাল অবস্থিতি করিলেন ; এইস্থানে “পত্ৰা।কাম্বল” গ্রন্থ রচনা করিলেন। এই গ্ৰন্থখানি কাগজে লিখিয়া তিনি বিশ্বনাথের মন্দিরের দ্বারে সংলগ্ন করিয়া রাখিলেন। তন্ত্ৰত্য মায়াবাদী সন্ন্যাসীগণ ইহা পাঠ করিয়া কোন আপত্তি করিলেন না। অতঃপর বল্লভাচাৰ্য্য এখান হইতে ". s Digitized at BRCindia.com