পাতা:শ্রীমাধবেন্দ্রপুরী ও বল্লভাচার্য্য.pdf/৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ه/A| চাৰ্যজি সন্ন্যাস গ্রহণ করিয়াছিলেন। সুতরাং উনি আচাৰ্য্যজির পরিমগুরু হইলেন। "শ্ৰীনাথজির প্রকট বাৰ্ত্তী” - ও 'গোবৰ্দ্ধননাথজির প্রকট বাৰ্ত্তী” নামক দুইটি গ্রন্থেও ঐরূপ মাধবেন্দ্রপুরীজিকে হীনভাবে বর্ণিত श्शेशाgछ । বল্লভাচাৰ্য্যের জীবিতকালে তাহার জীবনী সম্বন্ধে তাহার কোন শিষ্যের বা পুত্রের লিখিত কোন পুস্তক নাই। কিন্তু পরে তঁহার পুত্রবিঠলনাথজির জীবিতকালে তঁাহার ( বিঠলনাথজির )। গদাধর দাস নামক একজন শিষ্য “সাম্প্রদায়িক প্রদীপু” ও গোপালদাস নামক অন্য শিষ্য"বল্লভাখ্যান” নামক গ্ৰন্থ রচনা করিয়াছেন বলিয়া উল্লেখ আছে। কিন্তু তাহাও মিথ্যা কারণ গদাধরদাস শ্ৰীবৃন্দাবনে শ্ৰীগোবিন্দজির মন্দিরে বসিয়া যে, ঐ গ্রন্থ লিখিয়াছিলেন তাহা তাহার উক্ত গ্রন্থেই নিজ উক্তি আছে। কিন্তু মন্দির ১৬৪৭ বিঃ সংবতে জয়পুরের রাজা মানসিংহলি কর্তৃক নিৰ্ম্মিত্যু হয়। তৎপূর্বেই বিঠলনাথজি ইহধাম ত্যাগ করিয়াছিলেন। গোপালদাসের “বল্লভাখ্যান” রচনা সম্বন্ধে পুষ্টি সম্প্রদায় গ্রন্থে লিখিত আছে যে, গোপালদাস প্রথমে মুক ছিলেন। কিন্তু বিঠলনাথজির কৃপায় র্তাহার মুকত্ব দূরীভূত হইল এবং ঐ সময়েই তিনি বিঠলনাথজির সম্মুখে "বল্লভাখ্যান” রচনা করিলেন। উক্ত গ্রন্থের নবমাখ্যানে বিঠলনাথজির সপ্ত পুত্র ও সপ্ত পুত্রবধূর উল্লেখ আছে। কিন্তু তাহার জীবিতকালে কনিষ্ঠ পুত্ৰ ঘনশ্যামজির বিবাহ হয় নাই। সুতরাং ইহাতে প্ৰমাণিত হইতেছে যে, বিঠলনাথজির তিরোভাবের পর উক্ত গ্ৰন্থ লিখিত হইয়াছে। বল্লভাচার্যের সম্প্রদায়ের যে সকল গ্ৰস্থ আছে তা হাতে তাহার uDDLDBDBBBB DBDBD D DDT DYD SS DB BBSDD DDBB DBBB 238s fasta žitacy. “I” “ce se sa fata ritats. a Y de Rad få: সংবতেরই বিশেষ প্ৰমাণ পাওয়া যায়। Digitized at BRCin dia, com