ওয়া বৃষ্টি: ) মাধুর্য্যকাদম্বিনী । «ტ&
- م۔۔--۔---------------.--س۔-.۔م۔--
যানাস্থায় নরো রাজন্ম ন প্রমাদ্যেত কহিঁচিৎ ৷ ধাবন নিমীল্য বা নেত্ৰে ন স্থলেন্ন পতেদিহ ॥” ইতি অত্র নিমীল্যেতি কর্তৃব্যাপারলিঙ্গেন বিদ্যমানে এব নেত্রে মুদ্রয়িত্ব তত্ৰাপি ধাবন পাদদ্যাসস্থলমতিক্রম্যাপি ব্রজম্ন স্থলেদিতি অক্ষরার্থলব্ধের্ভগবদ্ধৰ্ম্মমাশ্রিত্য তদঙ্গানি সৰ্ব্বাণি জ্ঞাত্বাপি অজ্ঞ ইব কানিচিদুল্লঙ্ঘাপি অনুতিষ্ঠন্ ন প্রত্যবায়ী স্যাৎ নাপি ফলাদভ্ৰশোদিত্যেষৈব ব্যাখ্যা উপপদ্যতে । নিমীলনং নামাজ্ঞানং তস্যাপি শ্ৰুতিস্মৃতী বিষয়াবিতোষা তু ন সঙ্গচ্ছতে মুখ্যার্থবাধাযোগাওঁ । ন চ আত্মলালের জন্ত যে সমস্ত উপায় শ্ৰীভগবান কর্তৃক কথিত হইয়াছে, সেই সকল উপায়কেই ভাগবত-ধৰ্ম্ম বলিয়া অবগত হও । এই ধৰ্ম্মাবলীকে আশ্রয় করিয়া মানব এই পথে মুদিতনেত্রে ধাবমান হইলেও পদস্থলিত হইয়া বা পতিত হইয়া প্ৰমাদগ্ৰস্ত হয় না।” এই স্থলে “নিমীলন করিয়া” এই শব্দের দ্বারা কর্তৃব্যাপাররূপ লিঙ্গের দ্বারা অর্থাৎ কৰ্ত্তারই অনুষ্ঠিত কৰ্ম্মবিশেষ এই লক্ষণের দ্বারা নেত্রদ্বয় মুদ্রিত করিয়া এবং ‘ধাবন' শবে বেগবশতঃ (সহজ গতিনির্দিষ্ট) পাদবিক্ষেপের স্থল অতিক্রম করিয়া—এই প্রকার অক্ষরাথের প্রতীতি হয় ; জুতরাং চক্ষুষ্মান ব্যক্তিও যদি পাদক্ষেপের স্থল অতিক্রম করিয়া গমন করে, তাঙ্গতেও তাছার পদস্খলন বা পতন নাই—এইরূপ অর্থেরই বোধ হইতেছে। অতএব উক্ত শ্লোকদ্বয়ের দ্বারা ইহাই বোধগম্য হয় যে, কোনও ব্যক্তি ভাগবদ্ধৰ্ম্ম আশ্রয় করিয়া তাহার সমস্ত অঙ্গ জ্ঞাত থাকিয়াও অজ্ঞের ন্যায় কোনও কোনও অঙ্গ লঙ্ঘন করিয়াও মূলধৰ্ম্মের অনুষ্ঠান করিলে প্রত্যবায়গ্রস্ত অথবা ফলচুত হইবে না। এই স্থানে “নিমীলন' শব্দের দ্বারা ‘অজ্ঞান’ অর্থাৎ শ্রতি ও স্মৃতিবিষয়ে অজ্ঞান—এইরূপ অথ* সঙ্গত হয় না ; কারণ, এইরূপ লক্ষ্যাথে মূলবাক্যাভিপ্রেত মুখ্যাথের বাধা হয়। এই স্থলে নেত্র বা দৃষ্টিশক্তি থাকিতেও তাঁহার নিমীলনের কথা বলা হইয়াছে, অর্থাৎ সাধু শাস্ত্র ও গুরুপদেশ বিষয়ে জ্ঞান থাকিলেও অম্বুরাগের প্রাবল্য বশতঃ বা কোনও যুক্তিসঙ্গত কারণ বশত: সাধারণ বিধির সঙ্কোচ বা লঙ্ঘন করিলেও ভক্ত প্রত্যব্যয়গ্রস্ত হননা—ইহাই অভিপ্রেত—কামাচার বশতঃ কোনও বিহিত ভক্ত্যঙ্গের অনুষ্ঠানের শৈথিল বুঝাইতেছে না। এই জন্তই ধাবন ও (t
