পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/১০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ পরিচ্ছেদ। छैछैिrङ श्रliटन्न । किङ् ভাবিয়া দেখুন স্বপ্নদ্রষ্টা আত্মা এক ; স্বপ্নকালে তাহাতেও অনেকাকার সৃষ্টি হয়, অথচ আত্মার স্বরূপ অবিকল থাকে । বিচিত্র স্বাপ্লিক সৃষ্টির কথা শ্রুতিতেও পরিপঠিত হইয়াছে, তদ যথাঃ “ন তত্র রথা না রথযোগ, ন পন্থানো ভবন্ত্যথ রথান রাখযোগান *१९: अष्ट्रख्झाgऊ ।” অর্থাৎ সেখানে (আত্মায়) রথ নাই, রথীবাহী অশ্বও নাই, পথও নাই। স্বপ্নদ্রষ্টা রথ অশ্ব ও পথ সৃষ্টি করে। অপিচ ভাষ্যকার আরও লিখিয়াছন “লোকেই পি দেবাদিষু মায়াবাদিষু চ স্বরূপানুপমর্দেনৈব বিচিত্র হস্ত্যশ্বাদি সৃষ্টিয়ে দৃশ্যন্তে, তথৈাকস্মিন্নপি ব্ৰহ্মণি স্বরূপানুমর্দেনৈবানেকাকার সৃষ্টিভঁবিষ্যতীতি।” অর্থাৎ লোকমধ্যে দেবতা ও ঐন্দ্ৰজালিক প্ৰভৃতিতে উহাদের স্বরূপানুমর্দন অর্থাৎ স্বরূপের বিনাশ না হইয়াও হস্তী প্ৰভৃতির সৃষ্টি দৃষ্টিগোচর হয়। অর্থাৎ মায়াবীরা মায়াবলে স্বদেহকে হস্তী প্ৰভৃতিতে পরিণত করেন, অথচ তাহারা অবিকল অবস্থায় থাকেন। এই সকল শক্তি,-অচিন্ত্য শক্তিরই প্ৰমাণস্বরূপ । কিন্তু মায়াবাদীরা ব্ৰহ্মে শক্তির অস্তিত্ব স্বীকার করেন না । ইহারা বলেন ব্ৰহ্মবস্তু,-চিদেকমাত্র ইহারা চিৎ ভিন্ন অপর পদার্থ স্বীকার করেন। না। এই সিদ্ধান্তখণ্ডন করার নিমিত্ত শ্ৰীজীব গোস্বামি মহোদয় ব্রহ্মে শক্তির অস্তিত্ব ও স্বাভাবিকত্ব সম্বন্ধে সংপ্ৰমাণ করিয়াছেন। তিনি এই নিমিত্ত প্রথমতঃ শ্ৰীভাগবতের একটী শ্লোক উদ্ধত করিয়া উহার ব্যাখ্যা দ্বারা নিম্নলিখিতরূপ বিচার করিয়াছেন,-তদযথা সত্বং রজস্তম ইতি ত্ৰিবৃদেকমাদেী