পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/১১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

GNQ ঐরায় রামানন্দ। রই বিলাস মাত্র। এই আপত্তি খণ্ডনের নিমিত্ত সন্দর্ভকার শ্ৰীজীব গোস্বামিপাদ লিখিয়াছেন । এইরূপ আগন্তুকত্ব ব্ৰন্ধে স্বীকৃত হইতে পারে। না । কেননা, শ্রীতি বলেন :- “ন। তৎসম-শ্চাভ্যধিকশচ দৃশুতে।” অর্থাৎ তঁহার সমান বা তঁহা হইতে অতিরিক্ত আর কিছুই নাই। সুতরাং "ব্রহ্মে শক্তি আছে,” একথা স্বীকার করিলেই বলিতে হইবে যে এই শক্তি ব্ৰহ্মের স্বাভাবিক শক্তি, উহা আগন্তুক নহে। ব্ৰহ্মের স্বরূপশক্তি প্রভাব দ্বারা প্ৰাকৃত সত্ত্বাদিগুণের পরিণাম ঘটে এবং তাহার ফলেই স্থােষ্ট্যাদি ব্যাপার সাধিত হয়। অপরন্তু ব্ৰহ্ম বলিলেই বুঝিতে হইবে যে :- “সৰ্ব্বং খবিন্দং ব্ৰহ্ম।” এই পরিদৃশ্যমান বিশাল বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডে যাহা কিছু আমাদের প্রত্যক্ষ হইতেছে তৎসকলই ব্ৰহ্ম । সুতরাং প্রাপঞ্চিক গুণাদিও ব্রহ্মের অতিরিক্ত নহে। মায়াও ব্রহ্মেরই শক্তি, সুতরাং তাহাতে গুণের অত্যন্তাভাব নাই। তবে যে তঁহাকে নিগুৰ্ণ বলা হইয়াছে, তাহার অর্থ এই যে তিনি প্ৰাকৃত গুণাদি দ্বারা স্মৃষ্টি নহেন, অপ্ৰাকৃত অশেষ কল্যাণগুণ তঁহাতে DBODB D LuBDDB DiBD DBDBB DBBuBDSu uBBBL D LDuDDD DDBY শক্তি, কিন্তু স্বরূপ শক্তি নহেন। মায়া শ্ৰীভগবানের অধীন, এই নিমিস্ত তিনি মায়াধীশ তাহার স্বরূপ শক্তি স্বাভাবিকী এবং উহা মায়াম্পূষ্ট নহে। শ্ৰীমদ্ভগবদগীতাতেও লিখিতে হইয়াছে :- ১ । “জ্ঞেয়ং যংতৎ প্রবক্ষ্যামি যজজ্ঞাত্বামৃতমশ্বতে। অনাদিমৎ পরংব্ৰহ্ম ন সৎতন্নাসদুচ্যতে। ” ২ । সৰ্ব্বতঃ পাপিপাদান্তদিত্যাদি ।” এইরূপ প্ৰমাণ-যুক্তির অবতারণা করিয়া শ্ৰীপাদ শ্ৰীজীব গোস্বামী শ্ৰীভগবৎ সন্দর্ভে যে সিদ্ধান্ত সংস্থাপন করিয়াছেন তাহা এইঃ- ১ “একনেৰ তৎ পরমতত্ত্বং স্বাভাবিকাচিন্তাশক্ত্যিা : সৰ্ব্বদৈব স্বরূপতািন্ধপ