পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/১১৫

置 u li i β. বাহাতে কাৰ্য্য শক্তি থাকে না, তাই কারণ নহে, সুতরাং কাৰ্য্যও জন্মায় ন্য। শক্তি কাৰ্য্যকারণ হইতে ভিন্ন ও কাৰ্য্যের ন্যায় অসৎ (অভাব্দরূপিী। চতুর্থ পরিচ্ছেদ। 0. ধৰ্ম্মবিশেষ, ঐ ধৰ্ম্ম ব্যতীত কোনও কাৰ্য্যসিদ্ধ হয় না। ব্ৰহ্মাণ্ডের উপাদানে DtDBDDBBDB gD DBBBuBuB DuBD D DBBB S iDD DiiD দ্বারাই কাৰ্য্যবিশেষের উৎপত্তি হয়। উহা ত্যাগ করিয়া অপর বস্তুবিশেষ স্বীকার অনৰ্থক। বিবৰ্ত্তবাদীদের পক্ষেও একটা অধিষ্ঠান স্বীকাৰ্য্য । শুক্তিতে রাজতন্দ্ৰম হয়, এই অবস্থায় শুক্তিকেই রাজতন্দ্রমের অধিষ্ঠান স্বীকার DDDBD DS DBD LDuBDBBBDS SBBD DBDB DYiDBB DB DDSS ব্ৰহ্মেই জগতের ভ্রম হয়, অন্য কিছুতে হয় না। তাহা হইলে ব্ৰহ্মই জগৎ ভ্ৰমের অধিষ্ঠান। যখন ব্ৰহ্ম অতিরিক্ত অন্য পদার্থ নাই, সুতরাং জগৎ ব্ৰহ্মশক্তিরই পরিচায়ক। সৰ্ব্বসংবাদিনীকার মায়াবাদের বিরুদ্ধে শ্ৰীসম্প্রদায়ের উক্ত প্ৰতিবাদ উদ্ধৃত করিয়া লিখিয়াছেন “আরও একটা কথা এই যে ব্ৰহ্ম যখন জগৎক্সপে বিবৰ্ত্তিত হয়েন, তখন তিনি নিজে তৎসম্বন্ধে কিছু করেন। কিনা ? যদি এই বিষয়ে তাহার নিজের কোন কাৰ্য না থাকে, তাহা হইলে বুঝিতে হইবে যে অজ্ঞান দ্বারাই বিবৰ্ত্তন সাধিত হইয়াছে। কিন্তু শ্রুতি বলিতেছেন “সৰ্ব্বং খন্বিন্দং ব্ৰহ্ম।” সুতরাং তদন্তিরিক্ত অজ্ঞানের অস্তিত্বই বা কিরূপে স্বীকৃত হইতে পারে ? যদি বিবৰ্ত্তন-ব্যাপারে "ব্রহ্মের কিঞ্চিৎকারত্ব স্বীকার করা যায়, তাহা হইলে সেই জ্ঞানাশ্রয় শুদ্ধ বস্তুর শক্তি স্বতঃই আসিয়া দাড়ায়। অদ্বৈতশারীরিকভাষ্যকার “ শ্ৰীমৎ শঙ্করাচাৰ্য্য স্বয়ংই लिथिशांछिम :- “শক্তিশ্চ কারণত কাৰ্য্যনিয়মাৰ্থ কল্প্যমান ন্যান্য নাপ্যাসতী বা কাৰ্য্যং নিযচ্ছেৎ, অসত্ত্বাবিশেষাদন্যত্বাবিশেষাচ্চ তস্মাৎ কারণস্তাত্মভুত শক্তি: শক্তেশ্চাত্মতৃত্যু কাৰ্য্যামিতি।” (২,১১৮ সূত্র ভান্থ। ) অর্থাৎ শক্তি কারণে অবস্থান করিয়া কারণগত কাৰ্য্যের নিয়মান করে"। s ኳr 'ዃ ክግሞ ♥ . -- } r' " ,