পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/১১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তুর্থ পরিচ্ছেদ। ov) ধ্ৰুকত্বমিতিচেৎ, না অয়ন্ধান্তবদ্রুপদিবাচ্চ প্ৰবৃত্তিরহিতস্তাপি প্ৰবৰ্ত্তকত্বে“পপত্তেঃ ।” এইস্থলে লোকায়ন্তিক নাস্তিকগণের মত-নিরসনার্থ তাহাদের মত উদ্ধত করিয়া উক্ত মতের পরিহার করা হইতেছে। নাস্তিকগণ বলেন, “তুমি কেবল বলিতেছ। আত্মার প্রবৃত্তি আছে কিন্তু তুমি যে প্রবৃত্তি দেখিতেছ। উহা দেহসংযুক্ত আত্মারই প্ৰবৃত্তি; বিজ্ঞানস্বরূপ মাত্র বস্তুর প্রবৃত্তি কোথায় ? সুতরাং প্রবৃত্তিবিহীন শুদ্ধ চেতনার প্রবর্তকত্ব উপপন্ন হই তেছে না ।” লোকায়তিকগণের এই মত পরিহারার্থ শঙ্কর বলেন, “প্রবৃত্তি না থাকিলেই যে কোন বস্তু প্ৰবৰ্ত্তক হইতে পারে না একথা বলিতে পার না । অয়স্কান্তমণি এবং রূপাদির দৃষ্টান্তে প্ৰবৃত্তিহীনেরও প্ৰবৃত্তি দৃষ্ট হয়। BDDDi DBDDS sBBDDD DBDD BBD BBBD DBB BBDS রূপাদি বিষয় সকল প্ৰবৃত্তিবিহীন হইয়াও চক্ষুরা প্ৰবৰ্ত্তক হয়। সৰ্ব্বপ্ৰবৃত্তিরহিত হইয়াও ঈশ্বর সর্বগত সৰ্ব্বাত্মা সর্বজ্ঞ ও সৰ্ব্বশক্তি হইয়া সকল পদার্থের প্ৰবৰ্ত্তক ।” DD DBB SDuBBDBBDD DBDBBD BYYY BBB DBD DBS BDD DD মিথ্যা, জগৎহ্মপ কাৰ্য্যও মিথ্যা । সুতরাং জগৎ প্ৰবৰ্ত্তক ত্বাদি শক্তি ব্ৰহ্মের নহে, উহা অজ্ঞানের।” মায়াবাদিন, তুমি একথাও বলিতে পার না । কেন না। “জন্মাদ্যস্ত যতঃ” সুত্রের ব্যাখ্যায় শঙ্করও এই ব্যাপারেই ব্রহ্মের প্রসঙ্গ করিয়াছেন। ব্ৰহ্ম হইতেই জগতের উৎপত্ত্যিাদি হইয়া থাকে। জগৎকাৰ্য্যত্বে ব্ৰহ্মপ্ৰসঙ্গ স্বীকার করিলে ব্ৰহ্মে অজ্ঞান ও তৎকাৰ্য্যের অতিরিক্ত স্বরূপ-শক্তির স্থিতি একবারেই জিনিবার হইয়া উঠে । কেন না। এতৎপক্ষে কোনও প্ৰতিবন্ধকতা দেখিতে পাওয়া যায় না। সবিতৃপ্ৰকাশক প্ৰকাশুনাশৈও নষ্ট হয় না, সবিতার স্থায় বৰ্ত্তমান থাকে। সবিতা আছেন। অথচ তাহার প্রকাশ নাই, ব্ৰহ্ম আছেন। অথচ তঁহার শক্তি নাই ইহা অৰ্দ্ধ কুকুটীবৎ উপহাস্য। "