পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/১১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

喃 চতুর্থ পরিচ্ছেদ। So এই ব্ৰহ্মসূত্রের ভাষ্যে শঙ্কর বিজ্ঞানবাদনির্যাকরণ করিয়াছেন। তঁহার ব্যাখ্যায় আত্মার সাক্ষিত্ব স্বীকৃত হইয়াছে। সুতরাং একই তত্ত্বেরই স্বরূপত্বও স্বীকৃত হইয়াছে। স্বরূপত্ব স্বীকৃত হইলেই শক্তিত্ব ও স্বীকাৰ্য্য হইয় উঠে । শাস্ত্ৰে উক্ত আছে পরমেশ্বরের বিমল চিচ্ছক্তি চৈতন্য নামে অভিহিত । এই শক্তি সত্য ও পরা । ভগবানের জড় শক্তি অবিদ্যা নামে অভিহিত হইয়া থাকে। এই উভয় শক্তির পরস্পর সংযোগে চিজড়াত্মক ख१ॉडल छेठुद श् । সৰ্ব্ব-সংবাদিনীকার এইরূপ সিদ্ধান্ত সংস্থাপন করিয়া আরও প্রমাণার্থ বিষ্ণুপুরাণের “বিষ্ণুশক্তি পর্যাপ্রোক্তা” শ্লোকটা উদ্ধত করিয়া শ্ৰীধর স্বামিকৃত উহার টাকা উদ্ধৃত করিয়াছেন। স্বামী লিখিয়াছেন বিষ্ণুশক্তি শব্দের অর্থ বিষ্ণুর স্বরূপভূত চিৎশক্তি। এই শক্তি পরব্রহ্ম পর-তত্ত্বাখ্যা। ইহা ভেদবিরহিত সন্তামাত্ৰ নামেও অভিহিত হইয়া থাকে। স্বরূপ শক্তি বলিলে কাৰ্য্যোম্মুখত্ব দ্বারাই স্বরূপের শক্তিত্ব স্বীকৃত হইয়া থাকে। স্বরূপ বিশেষ্যরূপ। এই শক্তিমৎ বিশেষণরূপ কাৰ্য্যোম্মুখত্বই শক্তি। জগৎ কাৰ্যক্ষমত্বমূলক । জগৎ কাৰ্যক্ষমত্বের পরিচায়ক। এই ক্ষমত্বসিদ্ধরূপা DBBD BDS DBDBD DD BDBBBBD SS SBDDB D DD DDBD অত্যন্ত পৃথক। আবার এই শক্তি সম্বন্ধে বস্তুর নিরূপণযোগ্যতা নাই। সুতরাং পৃথকৃত্ব নাই। সুতরাং এই শক্তিকে শক্তিমদ বিশেষণরূপ কাৰ্য্যোম্বুখত্ব নামে অভিহিত করা হইয়াছে। প্ৰতিবাদী বলিতে পারেন যে “যদি ইহাকে তোমরা শক্তিবিল, তবে সেই শক্তির নাম বস্তুই হউক না কেন ? উহাতে বস্তুনিষ্ঠ ধৰ্ম্ম বিশেষ। শক্তি স্বীকারে কি প্রয়োজন?” ইহার উত্তরে বৈষ্ণববেদাক্তিগণ বলেন, “আমরা উহাকে বস্তু বলিতে পারি না। বস্তু থাকা সত্ত্বেও মন্ত্ৰাদি দ্বারা বস্তুশক্তিই স্তম্ভিত হয়। বস্তু আছে, কিন্তু উহার কাৰ্য্যোমুখত্ব স্তম্ভিত, এমত স্থলে শক্তির পৃথকৃত্ব অবশ্য স্বীকাৰ্য। নতুবা এতাদৃশ স্থলে যুক্তি