পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/১৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ পরিচ্ছেদ । কস্তানুভবােই স্ত ন দেব বিদ্মকে তবাজিঘ রেণুস্পর্শাধিকারঃ। যদ্বাঞ্ছয়া শ্ৰীলালন চরাভূতপো বিহায় কামান সুচিরং ধূতিব্ৰতা ৷ এমন কি সেই মাধুৰ্য্য নিরীক্ষণ করিয়া তিনি নিজেই বিস্মিত হয়েন এবং তড়পভোগেব জন্য শ্ৰীমতী রাধিকার ন্যায় লুক্কচিত্ত হয়েন যথা :- অপরিকলিতপূৰ্ব্বং কশ্চমৎকারকারী স্মরতি মম গরীয়নেষঃ মাধুৰ্যপূরঃ ॥ অয়মচমপি হন্ত প্ৰেক্ষ্য যং লুব্ধচেতঃ স্বরভস মুপভোক্ত কাময়ে রাধিকেব ! শ্ৰীললিত মাধবে ( ৮২৮ ) যন্মৰ্ত্তালীলৌপয়িকং স্বযোগমায়াবলং দৰ্শয়তা १ाशैङभ् বিস্মাপনং স্বস্যাচ সৌভাগৰ্দ্ধেঃ রং পদং ভূষণভূষণাঙ্গম ৷ শ্ৰীভাগবতে ৩২৷৷১২ এই সকল পদ্যে বর্ণিত শ্ৰীৰূপমাধুৰ্য্যানন্দের পুর্ণভাবে প্ৰমত্ত হইয়া শ্ৰীশ্ৰীমহাপ্ৰভু শ্ৰীকৃষ্ণমাধুৰ্য্যসাগরে নিমগ্ন হইতেন এবং বাহ ও অৰ্দ্ধবাহদশায় এই মন্মথ-মন্মথ-রূপমাধুৰ্য্যের আস্বাদন লালসায় বিরাহিণী মহামাদনী ভাবরূপ শ্ৰীমতীর ন্যায় প্ৰলাপ করিতেন । চরিতামৃতে প্ৰলাপ-বৰ্ণনে এই মদনমোহন-রূপমাধুৰ্য্যের অনেক পদ আছে। আমরা এন্থলে পূৰ্ব্বোক্ত ভাবসূচক একটী পদের উল্লেখ করিতেছি, তদযথা :- কৃষ্ণের যতেক খেলা, সৰ্বোত্তম নর-লীলা, নয়-স্ত্ৰপু। তাহার স্বরূপ ।