পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/১৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চম পরিচ্ছেদ । বিলাস-মহত্ত্ব । শ্ৰীকৃষ্ণতত্ত্ব ও শ্ৰীবাধাতত্ত্ব শ্ৰবণ করিয়া নিখিলপরমানন্দ-চন্দ্ৰিকা-চন্দ্ৰমা, অনন্তবিলাসময়, সকল ভুবন-সৌভাগ্য-সার-সৰ্ব্বস্ব, শ্ৰীশ্ৰীমহাপ্ৰভু বলিলেন द्वांक्षां क्लिां-भश| “রামরায়, তোমার s শ্ৰীমুখে শ্ৰীশ্ৰী রাধাকৃষ্ণ' তত্ত্ব-শ্রবণেী-পরম শ্ৰীতি লাভ করিলাম। এখন একবার শ্ৰীশ্ৰীরাধাকৃষ্ণের বিলাসমহত্ত্বের তত্ত্ব শ্রবণ করাইয়া আমায় পরিতৃপ্ত কর।” রামরায় বলিলেন, “প্ৰভো, শ্ৰীকৃষ্ণ ধীরললিত সুতরাং নিরস্তুর কামক্রীড়াপরায়ণ ।” ধীরললিতত্ব,-বিলাসমহত্বসূচক। শ্ৰীভক্তিরাসামৃতসিন্ধুতে নায়কের চারি প্রকার গুণের উল্লেখ আছে,-ধীরোদাত্ত, ধীরললিত, ধীর প্রশান্ত এবং ধীরোদ্ধত । এন্থলে ধীবললিতই আলোচ্য। শ্ৰীভক্তিরাসামৃত্তসিন্ধুতে লিখিত আছে বিদগ্ধো নবতারুণ্যঃ পরিহাসবিশারদঃ। নিশ্চিন্তে ধীরললিত: স্যাৎ প্ৰায় প্ৰেয়সীবশ: | ধীরললিত নায়ক বিদগ্ধ, নবতারুণ্যসম্পন্ন (নিত্য তরুণায়মান) পরিহাসবিশারদ, নিশ্চিন্তু এবং প্রায় প্ৰেয়সীবাশ। এখানে “প্রায়,” শব্দ প্ররোগের তাৎপৰ্য্য সম্বন্ধে, শ্ৰীপাদ শ্ৰীজীব গোস্বামী উজ্জ্বলনীলমণির টীকায় { লিখিয়াছেন :-"প্ৰায়ঃ” শব্দ স্তৎবশত্ত্বস্ত বহিৰ্যন্ত্ৰীকরশাভাবাদিতিভাবা । অর্থাৎ শ্ৰীকৃষ্ণের বশত্ব কি প্রকার, তাহা বাহিরে বৃক্ত করিয়া উঠা সম্ভব {গর নহে, এই জন্যই “প্রায়ঃ” শব্দ প্রযুক্ত হইয়াছে। টাকাকার প্রোসীपूोड़कृश वैद्धांशवाठन श्ौ cनार फेड कब्रिबाइन, (क) शैौद्ध अनिऊ ।