পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/১৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Syr झमें ब्रभानन । শ্ৰীল রাম রায়ের রচিত “পছিলহি” গানটী প্রেমবিলাস-বিবর্তসূচক। শ্ৰীকবিকর্ণপুর ঐ গানের অবতারণাকালে শ্ৰীচৈতন্যচরিত মহাকাব্যে লিখিস্বাছেন এই গানটী উভয়ের পরৈক্যপ্রতিপাদক। ইতঃপূর্বে প্রেম-বিলাস বিবৰ্ত্তের যে ব্যাখ্যা করা হইয়াছে, তদনুসারে “প্রেম-বিলাস-বিবৰ্ত্ত” এবং “উভয়ের পরৈক্য” এই উভয় পদই এক ভাবে বা প্ৰতিপাদক । কিন্তু অংশে অংশে বিশ্লিষ্ট ও প্রত্যেক অংশের ভিন্ন ব্যাখ্যা করিলে সৰ্ব্বত্ৰ বিবৰ্ত্ত পরিলক্ষিত হয় না । অপিচ এক অংশের সহিত অন্য অংশের, এক ভাবের সহিত অপর ভাবের সংযোগে গানটীতে যে একটি ভাবের সজীব মূৰ্ত্তি প্ৰকটিত করে তাহা বিলাস-বিবৰ্ত্ত বা পরৈকা-দ্যোতক । হৃৎপিণ্ড হইতে যেমন রক্ত সঞ্চালিত হইয়া সমস্ত শরীরের পুষ্টিসাধন করে, এই গানটীর ও সেইরূপ একটী স্থানে রসাধার নির্দিষ্ট আছে । সেই রাসাধারই এই মহাসঙ্গীতের শক্তিকেন্দ্র । সেই কেন্দ্ৰস্থলেই এই গানটীৰ আত্মা প্রতিষ্ঠিত । শ্ৰীমতী বলিতেছেন ঃ না সো রমণ, না হাম রমণী । দুহুমন মনোভাব পেশল জানি । ১. আমাদের মনে হয় এই দুই পংক্তিই পদটীর আত্মা । এই দুই পংক্তিই প্ৰেম-বিলাস-বিবৰ্ত্ত-দ্যোতক । সম্ভবতঃ তজ্জন্তই কবিকর্ণপুর শ্ৰীচৈতন্নচশ্ৰেজাদয় নাটকে এই দুষ্ট পদের অনুবাদ করিয়া এই গানটীর বিচাঙ্গ कब्रेिङ्गाgछन । ठिनि विब्रिाहँछन् :- ন সে রামশো নাহং রমণীতি ভিদা বয়েরাস্তে । প্রেমরসেনােভিয়ুমন ইব মদনো নিম্পিপেষ বলাৎ ॥ অর্থাৎ সখি, তিনি যে রমণ আমি যে রমণী এই ভেদ-বুদ্ধি আমাদের পূৰ্বে ছিলনা, মনোভাব বলপূৰ্ব্বক প্রেমরসে উভয়ের মন নিষ্পেষণ করিয়াছে। , * . . এই প্ৰেম-নিরূপাধি। স্ত্রী-পুরুষভেদবুদ্ধিজনিত ভাৰবিশেষ হইতে ৰে “খেজৰ প্ৰকাশগায়, এ স্থলে সে প্রেমের লক্ষণ পরিলক্ষিত হয় না । প্রেমের