পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/১৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চম পরিচ্ছেদ । Σ' ή Φ. রসশাস্ত্রে রাগের প্রকার ভেদ প্ৰকাশিত হইয়াছে। নীলিমা ও রক্তিমা ভেদে রাগ প্ৰধানতঃ দ্বিবিধ। রাগ অর্থ রঞ্জন-সাদা পদার্থ রঞ্জিত হইলে তা তার ধৰ্ম্ম বিলুপ্ত হইয়া স্বীয় রাগের ধৰ্ম্মই প্ৰকাশ পায়। বাহ পদার্থের দুইটি রাগের ( বর্ণ) সহিত দৃষ্টান্ত সংস্থাপন করিয়া রসশাস্ত্ৰবিৎ পণ্ডিতগণ এই দুই প্ৰকার রাগের নিৰ্দ্ধিারণ করিয়াছেন । এক্ষণে রক্তিম রাগের কথা বলা যাইতেছে। কুসুম্ভ পুষ্প ও মঞ্জিষ্ঠসংস্কৃত রাগই রক্তিম রাগ নামে খ্যাত, তদযথা :- রাগঃ কুসুম্ভমঞ্জিষ্ঠাসস্তবে রক্তিমা মতঃ । কুসুম্ভ রাগের লক্ষণ এই ষে এই রাগ অতি শীঘ্ৰ চিত্তে আসক্ত হয় এবং অপর রাগের কান্তি প্ৰকাশ করিয়া যথোচিত শোভা পায়। তদযথাকুসুম্ভরাগঃ সি জ্ঞেয়ে যশ্চিত্তে সজ্জাতি দ্রুতং অন্যরাগচ্ছবিব্যঞ্জী শোভতে চ যথোচিতম। বর্ণ পক্ষে রাগেব। প্রয়োগ স্থল-পট, প্ৰেমাত্মক রাগের পক্ষে প্ৰয়োগস্থল-চিত্ত। কৌসম্ভ রাগ, কুসুম ফুলের রঙ্গের ন্যায় ঝাঁটতি চিন্তু পটকে রঞ্জিত করিয়া তোলে। শ্ৰীজীব গোস্বামিপাদ বলেন সিদ্ধবল্পবীদেহ প্ৰেমিক ভক্তগণের মনে এই রাগ অতি সত্বরে প্রবেশ করে । শ্ৰীল চক্ৰবৰ্ত্তিমহাশয়ের ব্যাখ্যা এই যে “অল্পতির ঘূত স্নেহ বহুতর মধুস্নেহের সম্মিলনে মধুর উষ্ণতায় অতি সত্বরে ক্লিক্স হইয়া পড়ে, এবং উহাতে মাধুৰ্য্য অধিকতর পরিমাণে মিশ্রিত হইয়া যায়। সুতরাং ঝাঁটতি এই রাগের উদয় হয়।” কৌসস্তুরাগ অপর রাগচ্ছবির অভিব্যঞ্জক। শ্ৰীল চক্ৰবৰ্ত্তি মহাশয় টীকায় বলেন কৌসম্ভবাগ মঞ্জিষ্ঠা লাক্ষাদি রাগচ্ছবি-প্রদর্শক। শ্যামলাদি সখীগণের রাগই কৌসস্তুরাগ নামে খ্যাত। শুঠামলাদির রাগ শ্ৰীরাধিকাनिब्रे ब्राशनांश्च अर्थ इत्र। ईशत्र ख्यांश्वन बहे"cय :- জ্বয্যেব। প্ৰকণ্যাবধি প্রিয়াসখী যা কৃষ্ণবস্তান্ধিয়া । বা দৃষ্ট ভুজগোহপি ভাবকসুজা সাম্যাৎ প্রমোদোম্মদ ৷