পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/২০০

እኴ:8: शैब्रांव्र ब्रांभांनन् । wh এবে সাধন-ভক্তি-লক্ষণ শুন সনাতন । যাহা হইতে পাই কৃষ্ণপ্ৰেম-মহাধন ৷ যাহা শ্রবণাদিইন্দ্ৰিয়প্রেরণ দ্বারা সাধ্য এবং প্ৰেম যাহার ফল, তাহরই। নাম সাধনভক্তি। শ্ৰীল শ্ৰীৰূপ গোস্বামিপাদ লিখিয়াছেন কৃতিসাধ্যা ভবেৎ সাধ্যাভাবা বা সাধনাভিধা । নিত্যসিদ্ধস্ত ভাবস্ত প্ৰাকট্যং হৃদি সাধ্যতা { শ্ৰীল কবিরাজ গোস্বামি মহোদয় ইত্যার ব্যাখ্যা করিয়াছেন শ্রবণাদি ক্রিয়া তার স্বৰূপ লক্ষণ । তটস্থ লক্ষণে উপজায় প্ৰেমধন | নিত্য সিদ্ধ ক্লষ্ণ-প্ৰেম সাধা কাভু নয় । শ্ৰবণাদি শুদ্ধ চিত্তে করায় উদয় ৷ অর্থাৎ ”শ্রবণং কীৰ্ত্তনং বিষ্ণো:” ইত্যাদি যে নবধা ভক্তির উল্লেখ আছে sL BDDBD DD DBBDBuDuuDBD SBKSDBDBDS DBuL S ST BBD uu সাধন ভক্তি হইতে অভিন্ন । ইহা হইতে প্ৰেম উপজাত হয়, এই যে প্রেমের উপজনন কাৰ্য্য, ইহাই সাধন ভক্তির তটস্ত লক্ষণ । প্রেমের উপDBOBODSDDS DBDB DD DBB D DD DBD0L DD DuDuD BDBS কেননা “তছিন্নত্বে সতি তন্ধ্যোপক ত্বং তটস্থ লক্ষণাত্বম” অর্থাৎ তাহা হইতে ভিন্ন হইয়াও যাহা তদ্বোিধক তাহাই তটস্থ লক্ষণ । এখানে প্রেমের উপজনন বা “সাধ্যভগব” বলাতে আর একটি দোষের আশঙ্কা হইতেছে। সে আশঙ্কা এই যে কৃষ্ণপ্ৰেম নিত্যসিদ্ধ, ইহা সাধ্য নহে । যাহা সাধ্য তাহা জন্য, বাহা জন্য, তাহ প্রাগভাবযুক্ত। যাহা প্রাগ্যভাৰযুক্ত তাহা নিত্যত্বের লক্ষণহীন। কেননা “ধ্বংসপ্রাগৃভাব রহিতত্ত্বং নিত্যত্বম অর্থাৎ ধ্বংস ওঁ পূৰ্ব্বভাব রহিতত্বই নিতত্বের লক্ষণ। যদি কৃষ্ণ প্ৰেম সাধ্য বা উপজাত হয়েন তরে তাহা অনিত্য হইয়া পড়েন। সুতরাং ইহার অর্থ অন্যপ্রকার। তাই পূজ্যপাদ শ্ৰীল রূপ গোস্বামী লিখিয়াছেন,