পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/২২০

Be 8 औब्रांग ब्रांgानन । অর্থাৎ অশ্বথ, তুলসী, আমলকী, গো ব্ৰাহ্মণ এবং বৈষ্ণৰ পূজিত প্ৰণত ও ধ্যাত হইলে মানুষের পাপ বিনষ্ট করেন। পদ্মপুরাণেও অশ্বথ, ধাত্রী ও তুলসীর যথেষ্ট মহিমা কীৰ্ত্তিত হইয়াছে। অশ্বখ শ্ৰীভগবানের বিভূতিস্বরূপ যথা শ্ৰীভগবদগীতায় :- অশ্বখঃ সর্ববৃক্ষাণাং দেবষীণাঞ্চ নারদঃ। গন্ধৰ্ব্বাণাং চিত্ররথঃ সিদ্ধানাং কপিলে মুনিঃ ॥ তুলসী ও ধাত্রীর মাহাত্ম্য শ্ৰীহরিভক্তি বিলাসে প্রচুর রূপ কীৰ্ত্তিত হইয়াছে। গো-মাহাত্ম্য হিন্দু শাস্ত্রের সর্বত্রই উক্ত হইয়াছে। এতৎসম্বন্ধ গৌতমীয় তন্ত্রে লিখিত আছে :- গবাং কণ্ডুয়ািনং কুৰ্য্যাদ গোগ্ৰাসং গোপ্ৰদক্ষিণং। গোষু নিত্যং প্ৰসন্নাসু গোপালোহপি প্ৰসীদতি ॥ ভবিন্য পুরাণের দ্বিতীয় অধ্যায়ে যমোক্ত শ্লোক এই যে :- পৃষ্ঠে ব্ৰহ্মা গলে বিষ্ণু মুখে রুদ্রঃ প্ৰতিষ্ঠিতঃ । মধ্যে দেবগণা: সৰ্বে রোমকুপে মহৰ্ষয়ঃ ॥ নাগা পুচ্ছে খুরাগ্রেযু যে চাষ্টেী কুলপৰ্ব্বতাঃ। মূত্রে গঙ্গাদয়োঃ নন্দ্য নেত্রয়োঃ শশিভাস্করেী ॥ এতে যম্ভাঃ স্তনে দেবাঃ সা ধেনু বরদাস্তুমে ॥ বরাহপুরাণেও গোমাহাত্ম্য বহুল পরিমাণে উক্ত হইয়াছে। । ভূমিসুর বা ব্ৰাহ্মণের ‘গৌরব রক্ষণ করা ভক্তিসাধকগণের একান্ত কৰ্ত্তব্য । সময়ে সময়ে কোন ভেকধারী-ভক্ত গৃহীর নিকট সদব্ৰাহ্মণের অনাদর দেখিতে পাওয়া যায়। এইরূপ বিদ্বেষ ভক্তির বিনাশক। বিশ্বাপূজ্য বৈষ্ণব-শাস্ত্রের আচাৰ্য্য শ্ৰীপাদ গোস্বামিগণ ব্ৰাহ্মণগৌরব প্রদর্শনের সহস্ৰ সহস্র উপদেশ প্ৰদান করিয়া গিয়াছেন, সেই সকল উপদেশের অবহেলনে वैटअंबान् अौड श्न, डख्टिनौ छात्र श्प्ड शूटन शान। “প্ৰণামোদণ্ডব ভূমাবাশ্বচাণ্ডালগোখরম্ ॥”