পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/২৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

总公° वैबाइ ब्राशानक । তৎস্পর্শ, পযুষিত অথবা যাচিত পুষ্পে পূজা, পূজা কবিতে করিতে থুথু নিক্ষেপণ, পুজা বিষয়ে গৰ্ব্ব করা, ( অর্থাৎ “আমি যেমন ভক্তি সচকাবে পূজা করি, আমি যেমন বিবিধ উপকরণে পূজা করি, এরূপ আর কে করে।” এই গৰ্ব্ব ), তিৰ্য্যগতভাবে পুণ্ড (কপালে তিলক ধাবণ), অপ্রক্ষালিত পদে শ্ৰীমন্দিরে প্রবেশ, অবৈষ্ণব পদক ভক্ষ্য নিবেদন, অবৈষ্ণবেবী দৃষ্টিতে পূজন, গণেশকে পূজা না করিয়া, বা কপালীকে দেখিয়া পূজা কবা, নখেৰ স্পষ্ট জলে শ্ৰীমূৰ্ত্তির স্নান, ঘৰ্ম্মাক্ত • কলে বাবে শ্ৰীমুক্তি সেবা, – নিষিদ্ধ । সাধুগণের অসম্মত আচাব, শাস্ত্ৰবিহিত আচার অতিক্রম ও নিষিদ্ধ অ্যাচারে সেবা অপরাধজনক । সেবাপরাধ সম্বন্ধে শ্ৰীপদ শ্ৰীজীব গোস্বনিমহোদয় ভক্তিমন্দর্ভে সংক্ষিপ্ত ভাবে আলোচনা করিয়াছেন, এ স্থলে উহার কিঞ্চিৎ মৰ্ম্ম প্ৰকাশ করা যাইতেছে। তিনি বলেন বরাকপুবাণে লিখিত আছে :- শ্রদ্ধায়োপল্প তপ শ্রেষ্ঠং ভক্তেন মম বাৰ্য্যপি । ভূৰ্য্যপ্য ভক্তপন্স তং ন মে তোষায় কল্পতে ॥ অর্থাৎ “আমার ভক্ত শ্রদ্ধাপূৰ্ব্বক যদি আমাকে জলবিন্দু ও উপকাৰ প্ৰদান করেন, আমি তাঙ্গাতে অত্যন্ত পরিতৃপ্ত হই, আর অভিক্তোব উপহাৰ ভূবি পরিমাণ হইলে ও তাঁহাতে আমাব পারিতোষ জন্মে না।” এস্থলে শ্ৰদ্ধাভক্তি শব্দ দ্বাবা আদরই বুঝাইবে । তাহা হইলে চচাই বুঝিতে চাইবে যে অপরাধ সমস্ত অনাদনমূলক । সুতরাং অপরাধের নিদান অনাদরই পরিত্যাজ্য } এই সকল সেবাপরাধ হইতে কি কি উপায়ে পরিত্ৰাণ লাভ করা ধাইতে পারে শাস্ত্ৰে তাহার বিধান আছে। তদযথা শ্ৰীহরিভক্তিবিলাসে।-- অহঙ্কাতনি যে মর্ত্যে গীতাধ্যায়ুং পঠেত্ত বৈ। দ্বাত্রিংশদপরাধান্তু ক্ষমতে তস্য কেশব ॥ " সহস্ৰ নাম মাহাত্ম্যং যঃ পঠেচ্ছ গুয়াদপি । ن