পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/২৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

See . . . चैद्धां ब्रांबांनन् । |- محمد পৃষ্ঠেতু পদ্মনাভঞ্চ কটাং দামোদরং অ্যাসোৎ ৷ তৎপ্রক্ষালন-তোয়ন্ত বাসুদেবাদি মূর্বনি। উৰ্দ্ধপুণ্ডং ললাটতু সৰ্ব্বেষাং প্ৰথমং স্থতং । ললাটাদি ক্ৰমেশৈব ধারণাস্তু বিধীয়তে ॥ অর্থাৎ ললাটে কেশবায় নমঃ, উদরে শ্ৰীনারায়ণায় নমঃ, বক্ষঃস্থলে DD DDS BDu sBDD DBDD DDBDBBu DDB DBBDBS DDiB BBDBD TBiBBDBDD BDDS BDB BD DDBDD BDDS BDBDDS পার্থে শ্ৰীবামনায় নমঃ, বামবাহুতে শ্ৰীধরায় নমঃ, বাম কন্ধারে হৃষিকেশায় নমঃ, পৃষ্ঠে শ্ৰীপদ্মনাভায় নমঃ, কটিতে শ্ৰীদামোদরায় নমঃ । এইরূপে তিলক সেবা করিয়া বামহস্তপ্ৰক্ষালিত জল শ্ৰীবাসুদেবায় নমঃ এই মন্ত্র উচ্চারণা করিরা মস্তকে প্ৰক্ষেপ করিতে হইবে। তিলক প্রক্ষালন জল বাসুদেবার নমঃ এই মন্ত্রে অকারাদি দ্বাদশ স্বরবর্ণসহ নিজ মস্তকে ন্যাস করিবে। কেহ কেহ দ্বাদশাক্ষর মন্ত্র দ্বারাও ন্যাস করেন। প্রথমতঃ ললাটে তিলক ধারণ করিতে হইবে, তৎপরে যথাক্রমে অন্যান্য স্থানে তিলক করিতে হইবে। প্রাগুক্ত বচনে “কন্ধর” পাঠ অনেক গ্রন্থেই দৃষ্ট হয়। কিন্তু অভিধানে কন্ধর অর্থ মেঘ,-কং জলং ধরয়তীতি কন্ধরঃ । গ্ৰীবা অর্থেও কন্ধর কন্ধরা উভয় শব্দই ব্যবহৃত হয়। কিন্তু গ্ৰীবাতে তিলক দেওয়ার ব্যবস্থা কুত্ৰাপি দেখা যায় না। বৈষ্ণবগণ বাহুমূলে তিলক করেন, বাহমূল তিলক করার ব্যবস্থাও আছে। উল্লিখিত বচনে কাহুমূল শব্দ দেখিতে পাওয়া যায় না। সম্ভবতঃ বাহুমূল্যস্থলই কন্ধর শব্দের লাক্ষণিক অর্থ হইতে পারে। কেহ কেহ কন্ধান্ত অর্থ স্কন্ধ বলিয়া নির্দেশ করিয়াছেন। ইহা কল্পনা মাত্র। অষয়কোব এবং উহার টীকাসমূহে কন্ধর অর্থ স্কন্ধ খলিয়া লিখিত