পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/২৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२४२ শ্ৰীয়ায় রামানন্দ । বহির্জগৎ হইতে অন্তর্জগতে প্ৰবেশ করিতে হইলে তীব্ৰ স্মৃতিই তাহার প্রথম ও প্রধান সাধন । কৃষ্ণময় জগতে প্ৰবেশ করিতে হইলে র্তাহার সাপবিকর রূপানুধ্যান ও লীলানুধ্যান প্ৰয়োজনীয়। কিন্তু এই ধ্যান জীবের সাধন মাত্র। সাধনার ফল অবশ্যই ফলিবে, এফথা বলা যাইতে পারে না,-উহা ভাগবতী কৃপা-সাপেক্ষ । ন্যায়। সুত্ৰকার মহর্ষি, গোতম বলেন- ‘ · “ঈশ্বয়ঃ কারণং পুরুষকৰ্ম্মফল্যদর্শনাৎ।” ৪র্থ অধ্যায়ে, ২য় অাহিকে ১৯শ সুত্র। ভাষ্যকার বাৎস্যায়নের মতে ইহঁর অর্থ এই যে পুরুষ যত্নবান হইলেও ষে অবশ্যই তিনি ফললাভ করিবেন। এমন বলা যায় না । তাহাতেই অনুমান হয় পুরুষের কৰ্ম্মফল-আরাধন পরাধীন। এই কৰ্ম্মফলারাধন যাহার অধীন। তিনিই ঈশ্বর। সুতরাং সেই ঈশ্বরই কারণ। এই কথায় এমন মনে করা যাইতে পারে, ফলনিস্পত্তি বা ফলপ্ৰাপ্তি যখন ঈশ্বরাধীন,-এই অবস্থায় পুরুষের প্রযন্ধের আর প্রয়োজন কি ? এইরূপ নিশ্চেষ্টতানিবারণের নিমিত্ত পরমকারুণিক সূত্রকারের উপদেশ এই যে :- “ন পুরুষ-কৰ্ম্মভাবে ফল নিম্পত্তেঃ ।” उपेळ ( 8२1»> ) অর্থাৎ পুরুষের কৰ্ম্মভাবে ফলনিস্পত্তি হয় না। সুতরাং আবার আপত্তি হইতে পারে, যদি কৰ্ম্মভাবে ফলাভাব হয় অর্থাৎ কৰ্ম্ম না করিলে ফলনিম্পত্তির সম্ভাবনা না থাকে, তবে কৰ্ম্মকে অহেতু বল কেন ? তদুত্তরে ऋजयाब्र दणिहउाछन

  • “তৎকারিতত্বাদহেতুঃ ” '

তত্ৰৈৰ (১৪৫২২ ) ,