পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/২৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ । না ঠেলহে ছিলে অবলা অখলে कौन नांश्कि ७द्र । ভাবিয়া দেখিানু প্ৰাণনাথ বিনে গতি যে নাহিক মোর } গলায় বসন করি নিবেদন শুনহে রসিক রায় । চণ্ডীদাস কহে অনুগত জিনে छफुा ना छेघ्रिङ डांभ ॥ আত্মনিবেদনের এই মধুর ভাব জগতের অন্য কোনও ধৰ্ম্মগ্রন্থে নাই, অন্য কোনও কাব্যে নাই। রামপ্ৰসাদ বলিতেন “চিনি হওয়ার চেয়ে চিনি খাওয়া ভাল”। র্যাহারা সোহহং ভাবের সাধন করেন, আমরা তঁহাদের সাধনার চরমফলের পক্ষপাতী নাহি। যদিও গাঢ়প্রেমের চরম আবেশে কখন কখন তন্ময়ত্ব ভাবের উদয় হয় বটে, কিন্তু ঐ রূপ ভাবসাধকের হৃদয়ে প্রথম হইতে আনয়ন করিতে চেষ্টা করা জীবের পক্ষে অপরাধজনক বলিয়াই বৈষ্ণব শাস্ত্রকারগণের অভিপ্ৰায়। পাপবিদ্ধ ক্ষুদ্রতম জীব নিজকে ব্ৰহ্ম বলিয়া প্ৰকাশ করিলে সেই উক্তি ভক্তজনের পক্ষে প্ৰকৃতই হৃদয়বিদারিকা। বৈষ্ণবের আত্মনিবেদনে আত্মবিসর্জন আছে, কিন্তু আত্মবিস্মরণ নাই। আত্মনিবেদনে আমিত্বের পূর্ণ তিরোধান না হইলেও সেই আমিত্বের স্বীয় অভিমানের আভাসলেশও থাকে না । “আমি” থাকে বটে, কিন্তু সে “আমির” অভিমান থাকে না। যদি তাহার কোনও অভিমানের উদয় হয়, সে অভিমান এই যে "আমিই তোমার।” বৈষ্ণব দার্শনিক এই ভাবে অনুপ্ৰাণিত হইয়া “তত্ত্বমসি” মহাবাক্যের ব্যাখ্যা করিয়া বলেন “তৎ (তন্ত) স্কং অসি” অর্থাৎ তুমি তাহার। ঘটুপদীতে শ্ৰীমৎ শঙ্করও বলিয়াছেন -

  • সত্যপিভেদাপগমে নাথ তবাহং ন মামকী স্বাম।

.नांश्चाश्रेि ऊढ्वजे कन्न नश्यं न ङ. ·