পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/২৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ S একমাত্র রক্ষিতা।” এই বলিয়া সৰ্ব্বতোভাবে শ্ৰীকৃষ্ণেব শরণাগ্ৰহণ করাই আত্ম-নিবেদনেব তাৎপৰ্য্য। ইহার উদাহরণার্থ শ্ৰীভাগবত হইতে একটা প্ৰমাণ উদ্ধত কবা। যাইতেছে। উদ্ধব শ্ৰীভগবানকে বলিতেছেন :- * তাপত্ৰয়েণাভিহিতম্ভ ঘোরে সন্তাপ্যমানস্ত ভবাধবনীশ । পশ্যামি নান্যচ্ছবণং ত্বদজিমৃদ্বন্দ্বতপত্রান্দমৃত্যাভিবর্ষাৎ ॥ হে ঈশ। আমি এই ঘোব সংসাবে ত্রিতাপে সন্তপ্ত হইয়া অমৃতবষী তোমাব চাবণকমল আতপত্র ভিন্ন আব্ব কোন আশ্রয় দেখিতে পাই না । শবণাপত্তির ইহা একটী শ্রেষ্ঠ লক্ষণ । তাই শ্ৰীশ্ৰীহরিভক্তিবিলাসকাৰ مس- ts> ইখঞ্চ বোধ্যাং বিদ্বদ্ভিঃ শরণাপত্তিলক্ষণং। বাচ হৃদাচ তাম্বাপি কৃষ্ণৈকাশ্ৰয়ণং হি যৎ ॥ অর্থাৎ বাক্য দ্বাব, হৃদয়ের দ্বাবা ও কায় দ্বারা শ্ৰীকৃষ্ণের এইরূপ আশ্রয় গ্ৰহণকে পণ্ডিতেবা শরণাপত্তির লক্ষণ বলিয়া জানেন । হবিভক্তিবিলাসকার ইহার উদাহরণ প্রয়োগ করিয়া আরও লিখিয়াছেন :- তবাম্মিতি বদন বাচ তমেব মনসা বিদন। তৎস্থানমাশ্ৰিত স্তম্বা মোদিতে শরণাগতঃ ॥ অর্থাৎ “শরণাগতজন বাক্যদ্বারা শ্ৰীকৃষ্ণের আশ্রয় গ্ৰহণ করিয়া বলেন, হে ভগবান “আমি তোমার,” মনের দ্বারাও সেইরূপ চিন্তা কবেন। এবং দেহ দ্বাবা তদীয় লীলাস্থানের আশ্রয় • গ্ৰহণ কৰি, করেন।” এই প্রকার শরণাগতিদৃঢ়তম, তদেকনিষ্ঠতার ফল। ইহার উদাহরণ স্কন্দপুৰাণ হইতে উদ্ধত করা হইয়াছে, তদযথাঃ গোবিন্দং পরমানন্দং মুকুন্দং মধুসুদনং। তাক্তাভং বৈ ন জানামি ন ভজনমি স্মরামি না। ননমামি নাচ স্তৌমি ন পশ্যামি চ চক্ষুষা । न शृशंषेि न शक्नोषि नव षाषि क्षद्भिश् विना ॥ ነፃ