পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/২৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R so শ্ৰীৱাষ্ম রামানন্দ । অর্থাৎ “পরমানন্দ গোবিন্দ মুকুন্দ মধুসুদনকে ছাড়া আমি অন্য কিছু জানি না, অন্য কাহারও ভজন বা স্মরণ করি না, অন্য কাহাকেও নমস্কার করি না, অন্য কাহার স্তব করি না, অন্য কাহাকেও স্পর্শ করি না, অন্য কাহারও গুণকীৰ্ত্তন করি না, অন্য কাহারও নিকটে যাই না, অথবা চক্ষে অন্য কাহাকেও দেখিতে পাই না ।” এই “অন্য” শব্দের অর্থ দেবতাস্তরই বুঝিতে হইবে। ইতঃপূর্বে লিখিত হইয়াছে অন্য দেবতার অবজ্ঞা সেবাপরাধের মধ্যে গণ্য। এখন স্কন্দপুরাণের এই বচনে জানা যাইতেছে যে অন্য দেবতার ভজনাদি নিষিদ্ধ । ইহাতে বিরোধাপত্তির কথা উঠিতে পারে। কিন্তু বিচার করিয়া দেখিলে ইহাতে আদৌ কোন বিরোধ নাই। তদেকনিষ্ঠ শরণাগত ভক্ত প্ৰত্যেক দেবতাতেই স্বীয় ইষ্ট শ্ৰীভগবানের পূর্ণ প্ৰকাশ অনুভব করেন । তিনি যখন ষষ্ঠী দেবীকে দেখিতে পান, তঁাহার নিকটেও তখন তঁহার মস্তক নুয়াইয়া পড়ে, বস্তুতঃ তিনি তখন ষষ্ঠী দেবী মনে করিয়া সেখানে প্ৰণাম করেন না । তঁহার ধ্যাননিমজ্জিত চিত্ত সর্বত্রই তদীয় ইষ্টদেবের শ্ৰীমূৰ্ত্তির প্রকাশ দেখিতে পান। তিনি সৰ্ব্বদেবেই সৰ্ব্বদেবদেৰ শ্ৰীভগবানকে দেখিয়া ভঁহারই বন্দনা করেন। তঁহার ধ্যানাবস্থিত চিত্তের নিকট ব্রহ্মশিবাদিও শ্ৰীকৃষ্ণরূপে প্ৰতিপন্ন হইয়া থাকেন। প্ৰত্যেক দেবতাতেই সর্বদেবদেব শ্ৰীভগবান প্ৰকটিত হওয়ায় কাৰ্য্যতঃ তিনি কাহারও অবজ্ঞা করেন না, অথচ তাহার তদেকনিষ্ঠার ফলে এক কৃষ্ণ ভিন্ন দেবতান্তর ভঁাহার প্রত্যক্ষের বিষয় হয় না। এখানে তিনপ্রকার - শরণাপত্তির কথা উল্লিখিত হইল। কাহারও কাহারও মতে শরণাপত্তি ছয় প্রকারী k; শ্ৰীপাদ শ্ৰীজীব গোস্নামি মহোদয় ভক্তিসন্দর্ভ গ্রন্থে লিখিয়াছেন, যড় yo. বর্গাদি-অধিকৃত * সংসার ভয়ে বন্ধ হইয়া মানুষ পরিত্রাণের উপায় না। SS DBuiSizSBBBS BBSTS TBDS Yi BDBD Bi iDB EES