পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৩০৬

RSo শ্ৰীীরায় রামানন্দ । बचiई ईश्वगिनोंबद्धgol বিহায় কামান সুচিরং ধৃতব্ৰতা ৷ ইহার উত্তরে বেঙ্কট ভট্ট বলেন, “প্রভো, ইহাতে লক্ষ্মীর দোষ হইতে পারে না, কেননা কৃষ্ণ ও নারায়ণ একই স্বরূপ । কৃষ্ণে লীলা ও বৈদগ্ধ্যাদিগুণ অধিকমাত্রায় প্ৰকটিত । শ্ৰীকৃষ্ণ রসরাজ রাসেশ্বল্প। শ্ৰীকৃষ্ণের কৌতুক ও রাসবিলাস লাভ করিতে ইচ্ছা না হয় কাহার ? সুতরাং লক্ষ্মী শ্ৰীকৃষ্ণসঙ্গ পাইতে অভিলাষ করেন । ইহাতে আমার লক্ষ্মীর সতীত্ব ধৰ্ম্মের কি হানি হইতে পারে ? তঁহার দোষই বা কি ?” প্ৰত্যুত্তরে প্রভু বলিলেন, “দোষ কিছুই নাই, তাহা ঠিক । কিন্তু লক্ষ্মী এত তপস্যা করিয়াও রাসবিলাসের সৌভাগ্য-লাভে বঞ্চিত হইলেন, কেন ? এই শুন, শ্ৰীভাগবত কি বলিতেছেন :- নায়ং শ্রিয়োহাঙ্গ উ নিতান্তরীতেঃ প্ৰসাদঃ স্বৰ্যোযিতাং নলিনগন্ধরুচাং কুতোহন্যাঃ । রাসোৎসবে হস্তভুজদণ্ডশ্বহীতকণ্ঠলৰূশিষ্যং য উদগাদ ব্রজসুন্দরীণাম। স্নাসোৎসবে শ্ৰীভগবানের দ্বারা গৃহীতকণ্ঠ ব্রজসুন্দরীদের প্রতি যে প্ৰকার শ্ৰীভগবৎপ্ৰসাদ পরিলক্ষিত হয়, শ্ৰীনারায়ণের বক্ষস্থিত নিতান্ত রূতিশীলা লক্ষ্মীর প্রতি কখনও তাদৃশ প্ৰসাদের উদয় হয় নাই। উপেজ্যাদি অবতারের পত্নীগণের কথা তো দূরের কথা । কিন্তু শ্রুতিগণ তপস্যা করিয়া ব্ৰজেন্দ্ৰনন্দনকে প্রাপ্ত হইয়াছিলেন। ভট্ট বলিতে পার কি, শ্রুতিগণ ব্ৰজেন্দ্ৰনন্দনকে লাভ করিলেন, আয় নারারেণের বক্ষস্থিত হইয়াও লক্ষ্মী এই মাধুৰ্য্য-আস্বাদনে অসমর্থ হইলেন কেন ?” Yn rk ভট্ট বলিলেন, “প্রভো, লীলারসময় শ্ৰীভগবানেৱ লীলা কোটীসমূদ্র গভীর। আমি অতি ক্ষুদ্র জীব, আমার বুদ্ধি উহাতে প্রবেশ-লাভে