পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৩২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম পরিচ্ছেদ। – ৩০৭ থাকিতে হইবে, এখানে থাকিয়া আমার দুষ্ট চিত্তের শোধন করিতে হইবে, যথা চৈতন্যচরিতামৃতে :- মোরে কৃপা করিতে প্রভুর ইহ আগমন । দিন দশ রহি শোধ মোর দুষ্ট মন ৷ তোমাবিনা অন্য নাহি জীব। উদ্ধারিতে । তোমাবিনা অন্য নাহি কৃষ্ণপ্ৰেম দিতে ৷ প্ৰভু বিনয়ের খনি-ভক্ত।মহিমপ্ৰকাশে পরম সুচতুর। তঁহার বাক্য স্বভাবতঃই মধুময়। রামর্যায়ের দৈন্য উক্তি শুনিয়া। প্ৰভু তঁহার বিনয়বাক্যের উপরে মধুর বিনয়নম্র বচনের মাত্ৰ চড়াইয়া বলিলেন, “রামরায়, লোক মুখে তোমার গুণের কথা শুনিয়া আমি আপন চিত্ত শোধন করার নিমিত্ত তোমার নিকট আসিয়াছি। যেমন শুনিতে পাইয়াছিলাম, ঠিক সেই প্রকারই তোমার মহিমা দেখিতে পাইলাম। শ্ৰী রাধাকৃষ্ণ-প্ৰেম-রসজ্ঞান জীবজগতে তোমাতেই সীমা প্ৰাপ্ত হইয়াছে। তোমার এখানে আমাকে। দশদিন অবস্থান করার কথা বলিতেছ। আমি বলি, দশদিন কেন, কত কাল বাচিয়া রহিব, ততদিন তোমার সঙ্গ কিছুতেই ছাড়িতে পারিব না", কথা শ্ৰীচৈতন্যচরিতামৃতে :- প্ৰভু কহে-আইলাম শুনি তোমায় গুণ । কৃষ্ণকথা শুনি শুদ্ধ করাইতে মন । যৈছে শুনিল, তৈছে দেখিল, তোষার মহিমা । রাধাকৃষ্ণ-প্ৰেমরস-জানের তুমি সীমা ৷ फ्लॅटिन्द्र कां क्षl, थांब९ आणीि औद । তাবৎ তােমার সঙ্গ ছাড়িতে নায়িত্ব : 1,