দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ । R “মোর সখা, মোর পুত্র” এই শুদ্ধ মন । অতএব ভঁক ব্যাস করে যারে প্রশংসন ॥ ঐশ্বৰ্য্য দেখিলেহে শুদ্ধের নহে ঐশ্বৰ্য্য জ্ঞান । অতএৰ ঐশ্বৰ্য্য হইতে কেবল ভাব প্ৰধান ৷ এ সব শিখাইল মোরে রায় রামানন্দ। অনর্গল রসবেত্ত-প্রেমসুখানন্দ ॥ রস কাহাকে বলে, অনর্গল বসই বা কি, মুনুষের সীমাবদ্ধ সূঙ্কীর্ণ ভূষায় তাহা প্রকাশ করা অসম্ভব। রায় রানানন্দের সহিত যখন প্রভুর এই প্রেমতত্ত্বের ও রসাতত্ত্বের আলাপ হয়, তখন রামরায় বলিয়াছিলেন :- কৃষ্ণকে আহলাদে,-তাতে নাম আঙ্কলাদিনী । সেই শক্তিদ্বারে সুখ আস্বাদে আপনি ৷ সুখরুদ্ধপে কৃষ্ণ করে সুখ আস্বাদন । ভক্তগণ সুখ দিতে হলাদিনী কারণ ॥ ফুলাদিনীর সারা অংশত তার প্রেম নাম। আনন্দ-চিন্ময় রস প্রেমের আখ্যান ৷ কৃষ্ণ-তত্ত্ব, রাধাতত্ত্ব, রসতত্ত্ব ও প্ৰেমতত্ত্ব সম্বন্ধে শ্ৰীয়াম রায়ের সিদ্ধান্ত কিরূপ গভীর এবং কীদুশ দার্শনিকতায় পরিপূর্ণ, এই কয়েকটী পংক্তিপাঠেই তাহার যথেষ্ট আভাস প্রাপ্ত হওয়া যায়। শ্ৰীশ্ৰীমহাপ্রভুর কথিত উদ্ধৃত বাক্যে প্রতিপন্ন হইয়াছে যে শ্ৰীরায় রামানন্দ প্রকৃতপক্ষেই “প্রেমসুখানন্দ” এবং “অনর্গলরাসবেত্তা”। লৌকিক রস, পরিণামবিরস, পঙ্কিল ও বিষয়দুষ্ট ; কিন্তু প্রেমরূপ-আনন্দ চিন্ময় রস অনর্গল। গোপীগণ এই আনন্দচিন্ময়রস প্রতিভাবিত। সে রসের কথা এখন তুলিব না। সে এক মহাসাগর,-উহার কুল কিনারা নাই, বলিতে গেলে ভাসিয়া যাইব, সুতরাং সে সম্বন্ধে কোনও কথা এখন বলা হইবে না। যথাস্থানে l ܀ ܚܐ ,ጎታ ; ". . = ا؟ $ካ か。 gf Th 南 اليا " ፥¶ኒ ነኳ ዛፕ w
'ኳ ኣታ
