পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৩৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૭૨ર वैबांश ज्ञाभामक। দেখিয়াছিলেন, এখন সেই সন্ন্যাসী কবিতকাঞ্চন গৌরী, শ্ৰীৱাধিকা ও শ্যামসুন্দর মূৰ্ত্তিতে পরিণত হইলেন। তিনি বুঝিলেন ইনি সন্ন্যাসী নহেনইনি গোলকের প্রভু, সাক্ষাৎ রসময় বিগ্ৰহ ;-সন্ন্যাসবেশ কেৰাল ছলনা। মাত্ৰ। বুঝিয়াও সংশয়ীর ন্যায় প্রশ্ন করিয়া বলিলেন “প্রভো, তুমি সন্ন্যাসীর মূৰ্ত্তিতে আমায় দর্শনদান করিয়াছ, কিন্তু এখন এ কি দেখিলাম ! তোমার সম্মুখে কাঞ্চনপুত্তলী, তুমি গোপবেশী মুরলীধর শ্যামসুন্দর, কিন্তু কাঞ্চন গৌরীয় বর্ণচ্ছটায় তোমার নিজের শুষ্কামাঙ্গ গৌরাঙ্গে পরিণত হইয়াছে। শ্ৰীমুখে বেণু, ভাব-তরঙ্গে শ্ৰীমুখমণ্ডল টলমল করিতেছে। প্ৰভো বুঝাইয়া DSSYSuDuD DDD BBD DS DTD DDBB S প্রচ্ছন্নবেশ, বিদগ্ধশিরোমণি বুঝাইয়া বলিলেন, “তুমি শ্ৰীশ্ৰী রাধাকৃষ্ণভজনানন্দীপ রায়ণ মহাভক্ত মহানুভাব। তুমি সৰ্ব্বদাই ঐ যুগল রূপের ধ্যান্যপরায়ণ, সুতরাং সৰ্ব্বস্থলে সকল পদার্থেই শ্ৰীযুগলমূৰ্ত্তি সন্দর্শন কর, তুমি যে যুগল রূপ দেখিয়াছ উহা তোমার ইষ্ট শ্ৰীমূৰ্ত্তির স্মরণ ভিন্ন আর किकू मद्र।" মহানুভব শ্ৰীয়ামর্যায়ের হৃদয়পটখানিতে স্বরূপ-তত্ত্বচ্ছবি-প্ৰকটনের জন্য মহাশিল্পী ধীরে ধীরে রং ফলাইয়া উহা প্ৰস্তুত করিতেছিলেন, প্রকৃত তত্বের মহাচ্ছবি শ্ৰীল রামর্যায়ের হৃদয়ে তখন পরিস্ফুটন্ধপে অঙ্কিত হইয়াছে, বামরায়ের প্রত্যক্ষ তখন প্রমা প্রত্যক্ষ-উহা মরুমরীচিকার ভায় চক্ষুব্ধ দা নহে, উহা অভ্রান্ত স্পষ্ট প্রত্যক্ষ। তখন শ্ৰীল রামরায় পূর্ণ সত্য পরিাজ্ঞানের দুৰ্দম্য ও অনিবাৰ্য্যবলে মনের ভাব ভাষায় প্রকাশ করিয়া যাহা বলিলেন, শ্ৰীচৈতন্যচরিতামৃত হইতে তাহা উদ্ধৃত করা যাইতেছে রায় কহে প্ৰভু তুমি ছাড়া ভারিভুরি। । মোর আগে নিজ রূপ না করিাহ চুরি । , রাধিকার ভাবকান্তি করি অঙ্গীকান্ধু । निव ब्रल चांगाडि काब्रिां बाणी