দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ । ܟܕ cलैंश् कोश् अभि नईि यांनेि श्कथां । সবে রামানন্দ জানে তিহ নাহি হেথা ॥ তোমায়া ঠাই আইলাম তোমার মহিমা শুনিয়া । তুমি মোরে স্তুতি কর সন্ন্যাসী জানিয়া ৷ কিবা বিপ্ৰ কিবা ন্যাসী শূদ্র কেনে নয়। সেই শুরু হয় ৷ সন্ন্যাসী বলিয়া মোরে না কর বঞ্চন। রাধাকৃষ্ণ তত্ত্ব কহি পূর্ণ কর মন ৷ রায় রামানন্দ বস্তুটা কি, একবার ভাবিয়া দেখুন। অতঃপরে কৃপাময় পাঠক জানিতে পরিবেন, প্ৰদ্যুম্ন মিশ্রকেও প্ৰভু কিরূপ উপদেশ করিয়া কৃষ্ণকথা শ্রবণ করিতে রাম রায়ের নিকট প্রেরণ করিয়াছিলেন । প্রেমের ঠাকুর, অখিলারসামৃতমূৰ্ত্তি শ্ৰীগৌরসুন্দর রামর্যায়ের মুখে অকৈতবা কৃষ্ণপ্রেমের অনর্গল চিন্মময়রসের যে মহাতত্ত্ব প্ৰকটন করেন, সে তত্ত্ব মানুষের পক্ষে এক অদ্বিতীয় শুভকায় আশীৰ্ব্বাদ । সেই তত্ত্বের কিঞ্চিৎ আলোচনা করাই এই সন্দর্ভের উদ্দেশ্য। সেই সকল তত্ত্ব শুনিয়া “প্ৰভু কহে আইলাম শুনি তোমার গুণ । কৃষ্ণকথা শুনি শুদ্ধ করাইতে মন ৷ যৈছে শুনিল, তৈছে দেখিল তোমার মহিমা । ब्रांक्षांङ्ग cथंशब्रज़्-छश्नं छबि जैौष! ॥” 制 * 沙 常 律 “নীলাচলে তুমি আমি अश्वि এক সঙ্গে । সুখে গোঙাইব কাল কৃষ্ণকথা রঙ্গে r” ” ل I ዮ፥ l י, ' ,' "" * *لى , i. t -k پر ነ 岑 A. R 雅 ईि ཨཱ་ डि Rና 翁 难 将 k .
- In * al
. r ካነሱ! 3 d “ ኢነم 臀鳍
