পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৩৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Y58ክም শ্ৰীৱায় রামানন্দ । শ্ৰীল বিশ্বমঙ্গলের নিকটে শ্ৰীকৃষ্ণের যে মাধুৰ্য্য প্রকটত হইল, অপরের নিকট তাহার সেরূপ প্ৰকাশ না হইতে পারে। শ্ৰীভগবান নিজেই ौंडां विभ्रांछन :- নাহং প্ৰকাশঃ সৰ্ব্বস্ত যোগমায়াসমাবৃতঃ । “অর্থাৎ যোগমায়াসমাবৃত আমি সকলের নিকট প্ৰকটিত হই না।” ২। আবার পাত্ৰভেদে এই প্ৰকটনেরও তারতম্য আছে। সুতরাং তিনি রসিকভক্তশ্রেষ্ঠ শ্ৰীল রামানন্দ রায় মহোদয়কে যেরূপ মাধুরী দেখাইয়াছিলেন, শ্ৰীগৌরাঙ্গলীলায় অপর কাহারও নিকটে তাহার সেইরূপ প্ৰকাশ করেন নাই, ইহা তাহার স্বীয় শ্ৰীমুখেরই উক্তি । শ্ৰীশ্ৰীমন্মহাপ্রভুর প্রকট-লীলাবিহার-সময়ে তদীয় নিষ্ঠাবান ভক্তগণ তঁহাকেই কলিযুগের একমাত্র উপাস্ত বলিয়া দৃঢ়নিশ্চয় করিয়াছিলেন। পরমবিদ্বৎশিরোমণি শ্ৰীল। সার্বভৌম শ্ৰীগোরাঙ্গনামাজপে ও শ্ৰীগোরাঙ্গরূপধ্যানে বিভোর থাকিতেন। বেদান্তসংখ্যাবৈশেষিকপাতঞ্জলিমীমাংসাআগম-নিগম-মহাপুরাণ-ইতিহাস-পঞ্চরাত্ৰ-অলঙ্কারকাব্যনাটকাদিরহস্তসিন্ধা ন্তের অনর্গল বক্তা,--অসংখ্যা সন্ন্যাসিবর্গের পরমারাধ্য-পরিব্রাজকর্যাজ শ্ৰীপাদ প্ৰবোধ্যানন্দ শ্ৰীগৌরাঙ্গচন্দ্ৰকেই এক মাত্র উপাস্য বলিয়া ভজনা করিতেন। শ্ৰীগৌরাঙ্গ-রূপে তাহার নিষ্ঠাবুদ্ধি নিরতিশয় দৃঢ় ছিল। শ্ৰীশ্ৰীনদীয়াবিহারীর রূপারসে। তঁহার চিত্ত এমন আসক্ত হইয়াছিল যে তিনি তঁহায় অন্যরূপ হৃদয়ে স্থানদান করাও ক্লেশকর মনে করিতেন ঃ শ্রবণ-মনন-সঙ্কীৰ্ত্তাদি ভক্ত্যা মুরারের্যাদি পরমপুমৰ্থং সাধয়েৎ কোহপি ভদ্রম। " মম তু পরামপারপ্রেমপীঘুমসিন্ধোঃ। किनि द्वानब्रश्छ३ cोब्रक्षा नशन् ॥ অর্থাৎ যদি কোন কৃষ্ণভক্ত: শ্ৰীকৃষ্ণের শ্রবণমননকীৰ্ত্তনাদি নববিধ ভক্তি