পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৩৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

9. चैत्रां ब्रांगांनन् । অতঃপর আর একটি কথা এই যে শ্ৰীশ্ৰীমহাপ্ৰভু শ্ৰীল রামরায় মহানুভাবকে অনন্যদৃষ্ট ও অশ্রুতপূৰ্ব্ব শ্ৰীমূৰ্ত্তি দেখাইয়া বলিলেন :- তোমার ঠাঞি আমার কিছু গুপ্ত নাহি কৰ্ম্ম । লুকাইলে প্ৰেমবলে জান সৰ্ব্বমৰ্ম্ম ৷ গুপ্ত রাখিও কথা, না করিাহ প্ৰকাশ । আমার বাতুল চেষ্টা, লোকে উপহাস ॥ আমি এক বাউল, তুমি দ্বিতীয় বাতুল। অতএব আমায় তোমায় হই সমতুল ৷ প্ৰভু বিনয়ের খনি, ও ভক্তানুগ্ৰাহী । শ্ৰীল রামরায় সাক্ষাৎ বিশাখা সখী । দ্বাপন্ন-লীলায় যে মিলন অভিব্যক্ত হয় নাই, কলিতে তিনি সেই মিলনলীলার চমৎকার-স্বরূপ প্ৰদৰ্শন করিলেন । প্রিয় নিৰ্ম্মসখীর নিকট শ্ৰীযুগলকিশোরের প্রেমলীলা সম্বন্ধে গোপ্য কি আছে ? আর গোপন করিালেই বা সে কথা গুপ্ত থাকিবে কেন ? গীতাশাস্ত্ৰে শ্ৰীকৃষ্ণ বলিয়াছেন :- “নাহং প্ৰকাশঃ সৰ্ব্বস্ত যোগমায়াসমাবৃতঃ ” আমি যোগমায়া সমাবৃত, সুতরাং সকলে আমার প্রকাশ জানিতে পারে না । কিন্তু ভক্তের নিকট শ্ৰীভগবান কখনও লুকাইয়া থাকিতে পারে না । শ্ৰীচরিতামৃতকার লিখিয়াছেন :- অসুর স্বভাবে কৃষ্ণে কিছু নাহি চিনে । লুকাইতে নারে কৃষ্ণ ভক্তগণ স্থানে ৷ আপনাকে লুকাইতে নানা যত্ন করে। তথাপি তেঁাহার ভক্ত জানয়ে তাহারে । শ্ৰীযমুনাচাৰ্য্য একটী স্তোত্রে লিখিয়াছেন - উল্লজিস্তাত্ৰিবিধ্বসীমসমাতিশায়ি بھا۔