পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৩৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

वैज्ञान बांगनिक। যেই ইহা একবার পিয়ে কর্ণঘারে । তার কৰ্ণ লোভে ইহা ছাড়িতে না পারে । সৰ্ব্বতত্ত্ব জ্ঞান হয় ইহার শ্রবণে । প্ৰেমভক্তি হয়। রাধাকৃষ্ণের চরণে ৷ শ্ৰীল কবিরাজ গোস্বামিমহোদয় লিখিয়াছেন, তিনি শ্ৰীপাদ স্বরূপদামোদরের কড়চা গ্ৰন্থ অনুসারে এই লীলা লিপিবদ্ধ করিয়াছেন । আমাদের দুর্ভাগ্য, মূলগ্ৰন্থ-দর্শন আমাদের ভাগ্যে ঘটিল না। কিন্তু পরমকারুণিক শ্ৰীল কবিরাজ আমাদে জন্য যাহা মূলগ্রন্থ হইতে সংগৃহীত করিয়াছেন, তাহাই আমাদের পক্ষে অতি যথেষ্ট বলিতে হইবে । শ্ৰীল রামানন্দবায়-মিলন শ্ৰীগৌরাঙ্গ লীলার এক অতি প্ৰধান ব্যাপাব, केश शूटर्स दलिब्रांछि। ब७ि डङ ७ उअंबरनन बिशन अदचछादिব্যাপার, তথাপি প্ৰাকৃতিক নিয়ম-অনুসারে প্রত্যেক ব্যাপারেই কাৰ্য্যকাবণ সম্বন্ধ দেখিতে পাওয়া যায়। শ্ৰীভগবদনুগ্রহই ইহার নিত্য কারণ * নৈমিত্তিক কারণ,--শ্ৰীল। সার্বভৌম ভট্টাচাৰ্য্য। ১৪৩১ শকের বৈশাখ মাসে শ্ৰীশ্ৰীমহাপ্ৰভু দক্ষিণ পরিভ্রমণ করিতে বাসনা প্ৰকাশ করেন । এই সংবাদ শুনিয়া নীলাচলের ভক্তগণ দুঃখিত হইলেন, বিশেষতঃ শ্ৰীল সার্বভৌম ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় মহাপ্রভুর দক্ষিণ যাত্রায় সংবাদ পাইয়া শোকাকুলের হ্যায় হইয়া পড়িলেন। কিন্তু শ্ৰীভগবানের ইচ্ছা স্বতন্ত্র । সাৰ্ব্বভৌম বুঝিতে পাইলেন প্ৰভু দক্ষিণ-তীৰ্থভ্রমণের নিমিত্ত দৃঢ় সঙ্কল্প হইয়াছেন, তঁহাকে বাধা দেওয়া সম্ভবপন্থী নহে। তখন সার্বভৌম তাহার মনের একটা অভিলাষ জ্ঞাপন কমিলেন। প্রিয়জনকে প্রিয়বস্তু প্ৰদৰ্শন করার অভিলাষ মানব হৃদয়ের এক স্বাভাবিক বৃত্তি। শ্ৰীল রামঙ্গরের