পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৪৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8እዩ9 वैद्धांश ब्रांभनिक। চিহ্নিত হইবে।” নৃপের আজ্ঞায় সেই স্থানে স্তম্ভ আরোপিত হইয়াছিল। শ্ৰীচরিতামৃতে ইহার এইরূপ বঙ্গানুবাদ দৃষ্ট হয় যথা :- এক নব নৌকা আনি রাখ নদীতীরে । মহাপ্ৰভু স্নান করি। যাইবেন নদী পারে ৷ তাহা স্তম্ভ রোপণ করা, মহাতীৰ্থ করি। নিত্য স্নান করিব তাহ, তাহা যেন মবি ৷ ا অতঃপর মহাপ্ৰভু নদী পার হইয়া চতুর্দার নামক স্থানে শুভাগমন করিলেন। এতৎসম্বন্ধে শ্ৰীচৈতন্যচরিত মহাকাব্যে নিম্নলিখিত পদ্য লিখিত হইয়াছে :- ইত্থং পারেনদি স তু চতুদ্বার মাগত্য তৈ স্তৈ। রাত্রেী চন্দ্ৰাতপমধুদ্রিম ব্যাবৃতায়াং সমস্তাৎ ॥ স্বাপং চক্ৰে প্ৰভুরথ জগন্নাথ সন্মণ্টপান্তলোঁকৈল ক্ষাবধিভিরপিতু স্থানমেবাত্র নাপে ৷ শ্ৰীচৈতন্যচরিতামৃতে ইহার এইরূপ বঙ্গানুবাদ লিখিত হইয়াছে :- নৌকাতে চড়িয়া প্ৰভু হৈল নদীপার । জ্যোৎস্নাবতী রাত্রি, চলি আইলা চতুর্দার । রাজার আদেশে শ্ৰীল রামরায়ও প্রভুর সঙ্গে সঙ্গেই চতুর্গারে আসিলেন। রাজা প্ৰতাপরুদ্র জানিতেন। শ্ৰীল রামরায়ের তুল্য মহাপ্রভুর সেবক অতি দুল্লভ। তিনি মহাপ্রভুর সেবার বন্দোবস্তের নিমিত্ত আজ্ঞা করিলেন, যথা :- ৫ চতুর্দারে করাহ উত্তম নব্য বাস । রামানন্দ যাহ তুমি মহাপ্ৰভু-পাশ । • শ্ৰীল রামানন্দ মহাপ্রভুর অনুবর্তী হওয়ার আদেশে পরমানন্দ লাভ করিলেন। এদিকে পুৰীখাষ হইতে মহাগ্ৰসাদ আলুইয়া রাজা চতুর্গার বা চোঁছার নামক স্থানে পাঠাইলেন, স্থাপ্রভুর ভক্তগণ প্ৰসাদ পাইয়া