পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৪৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

1 SR গ্ৰন্থকারগণের সে দুঃসাহস ছিল না । তঁহারা ধ্যানস্তিমিত যোগীর ন্যায় গ্রন্থের বিষয় ভাবিতেন, বৃহস্পতির ন্যায় সূক্ষ্মবুদ্ধিতে স্বীয় গ্রন্থে লিখিত বিষয়েল বিচাবি করিতেন, একবাব লিখিয়া বহুবাব সে সম্বন্ধে বিবেচনা করিতেন। শ্ৰীৰূপেৰ গ্ৰন্থ-রচনার প্রক্রিয়ার সম্বন্ধে অনুধাবন করিলে মনে হয় তিনি বিদগ্ধমাধব ও ললিতমাধব যুগপৎ কড়চার আকারে লিখিয়াছিলেন। নীলাচলে এই দুই গ্রন্থের প্রায় সকলগুলি পন্থই বিবচিত श्घ्रांछिल । শ্ৰীচবিতামৃতে শ্ৰীৰূপেব বিদগ্ধমাধব নাটকের আলোচনাই পূৰ্ব্বে দৃষ্ট হয়। ফলতঃ এই নাটকখানি ললিতমাধবেব পূর্বেই পরিসমাপ্ত হইয়াছিল। আমরাও এস্থলে শ্ৰীচরিতামৃতের ক্রমানুসাবে পূর্বেই এই নাটকখানির সম্বন্ধে কিঞ্চিৎ আলোচনা করিব। এই নাটকেব। প্ৰত্যেক কখা ও প্ৰত্যেক পদ্য যেন সুধাধাবায় পরিসিক্ত। এই নাটকের”তুণ্ডে তাণ্ডবিনী” পান্ত শুনিয়া শ্ৰীহৰিদাস ঠাকুর আনন্দে নাচিতে লাগিলেন। নামজপের মূৰ্ত্তিমান অবতাব হাবিদাস বলিনেন :- কৃষ্ণনামের মহিমা শাস্ত্ৰ সাধু মুখে জানি। নামেব মাধুরী ঐছে কাহা নাহি শুনি ॥ মহাপ্রভুর এক নিয়ম ছিল, তিনি শ্ৰীজগন্নাথ দেব দর্শনান্তে শ্ৰীল করি, দাসকে দর্শন দান করিতেন। শ্ৰীৰূপের অবস্থানকালে এক দিবস শ্ৰীগৌরাঙ্গসুন্দয় শ্ৰীপাদস্বরূপ, শ্ৰীল রামানন্দ ও শ্ৰীপাদ সাৰ্ব্বভৌম ভট্টাচাৰ্য্য মঙ্গাশয়কে সঙ্গে লইয়া হরিদাসের ভজন-কুটীরে শুভাগমন করিলেন। ইহা । দের সমক্ষে শ্ৰীৰূপের পরিচয় দিবার জন্যই এই দিনের শুভাগমনের প্রধান তষ উদ্দেশ্য। ভক্তবৎসল প্ৰভু পথে পথেই ইহঁদের নিকটে শ্ৰীৰূপো । গুণের কথা বলিতে বলিঙ্কে আসিতেছিলেন। প্ৰভু বলিলেন শ্ৰীষ্টপরা : প্রেয় ভক্তিমুখী কবিন্ধের কথা আর কি বলিব, আজ তোমাদিগক্ষে S L LLLLLLL uiY LDDB S EY BBBDB DBBBiDB BBiT S