পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৪৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

चैज्ञांव्र ब्रांबांमंत्र সমন্তাৎ সন্তাপোদপদ্মবিষম সংসায়সারণীপ্ৰণীতাং তে তৃষ্ণাং হরতু হরিলীলাশিখরিণী। এই পদ্ধটিতে বারটি পদ আছে, সুতরাং এটি দ্বাদশপদী নান্দী। ইহাতে আশীৰ্বাদ আছে, পরম মঙ্গল বস্তুর নির্দেশ করা হইয়াছে । এই পদ্য চন্দ্রনামাঙ্কিত মঙ্গলার্থপদে সমুজ্জ্বল হইয়াছে। নাটক চন্ত্রিকায় নান্দীশ্লোকের যে সকল লক্ষণ লিখিত আছে, এই পদ্যটি সেই সকল লক্ষণের অতি সুন্দর উদাহরণ । ইহার ভাবাৰ্থ এই যে,--শ্ৰীকৃষ্ণের উদারবিলাস, মন্দহান্ত, প্ৰেমাবলোকন, রমণীয় নৰ্ম্মবাক্যভঙ্গী প্ৰভৃতি পবমানন্দময়ী লীলাবিশেষ। এই লীলা “শিখরাণী” সদৃশী সুধামধুরা। ‘শিখবিণী” শব্দের অর্থ “রসালা” ও ছন্দোবিশেষ। এ স্থলে শিখরিণী শব্দটী দ্বারা এক দিকে এই পদ্যের ছন্দের নাম প্ৰকাশিত কইয়াছে, অপর দিকে হরিলীলাকে শিখরিণী অর্থাৎ রসালা ( দধি চিনি ও এলাচি প্রভৃতি দ্বারা প্ৰস্তুত তৃষ্ণা প্ৰশমক পানীয়বিশেষ) সদৃশ সুপেয়রূপে বর্ণনা করা হইয়াছে। এই হরিলীলা-শিখরিণীর মাধুৰ্য্য অলৌকিক ও সৰ্ব্বমাধুৰ্য্যাপেক্ষা অধিকতর উৎকর্ষশালী। কবিপ্রসিদ্ধি এই যে চন্দ্রসুধারা মায়ুৰ্য্যের স্তায় আর মাধুৰ্য্য নাই। কিন্তু তাহা ভ্ৰান্তিমাত্র। এই হরিলীলাশিখরিণীর মধুরতা চন্দ্রসুধার অহঙ্কারকেও নিরস্ত করিয়া দেয়। এই হরিলীলা-রসালার আর একটী মাধুৰ্য্যবৰ্দ্ধক গুণ এই যে ইহা শ্ৰী রাধাদির প্রণয়স্বরূপ কপূরে সুবাসিত। এতাদৃশ হরিলীলারূপিণী সুধামধুরা শিখরিণী তোমার সর্বপ্রকার সন্ত পোদগম-বিষম-সংসার পথভ্রমণজনিত তৃষ্ণার 卤中国夺军研目 নান্দীশ্লোকে ইষ্টদেৰ ৰূর্ণনেরও দীক্তি আছে। কাব্যর্শািন্ত্রবিদ শ্ৰীল মায় মহাশয় তাই আগ্ৰহ সহকারে জিজ্ঞাসা করিলেন, “শ্ৰীপাদ, এখন BDB BDuDBDB LBuD BD S SLLuLuuD DiD i BB LuDDBS