পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৪৭৮

s टैंड्राङ्ग ड्रामान्ना ! অনেক বেলা হইয়াছে দেখিয়া মিশ্র মহাশয় আর কোন কথা না তুলিয়া শ্ৰীল রামর্যায়ের নিকট হইতে বিদায় লওয়ার প্রয়াসী হইলেন। শ্ৰীল রামরায় বহুপ্রকারে মিশ্ৰ মহোদয়কে অভ্যর্থত করিলেন, এবং কিয়ৎকাল তাহার অনুগমন করিয়া উভয়ে আপন আপন গৃহাভিমুখে প্ৰত্যাবৰ্ত্তন করিলেন। শ্ৰীল রামরায় পরম বৈষ্ণব,-বিশেষতঃ শ্ৰীশ্ৰীমহাভুর একান্ত অন্তরঙ্গ ভক্ত, তিনি নিভৃত উদ্যানে কিশোরী সুন্দাবীদ্বয়ের সহিত বিচরণ করেন, এই কথায় শ্ৰীমৎ প্ৰদুমমিশ্রেব ভাবান্তব্য হওয়া অতীব স্বাভাবিক । কেন না, মহাভাগবত ভক্তগণের মধ্যে তিনি কখনও এইরূপ আচার দেখেন নাই। ধৰ্ম্মার্থী সাধুগণ পরস্ত্রীব স্মরণ ও তাঁহাদেব সহিত গুহালাপ প্ৰভৃতিও পতনের কাবণ মনে কবিয়া এ সম্বন্ধে সততই সাবধান থাকেন। শ্ৰীমন্মহাপ্ৰভু নিজেও বহুস্থলে এইরূপ সাবধানতাসুচক উপদেশ প্ৰদান করিয়াছেন। তিনি বহুবার বহুজনকে সাবধান করিয়া দিয়াছেন, প্ৰদ্যুম্নমিশ্রের তাহা অবিদিত ছিল না। শ্ৰীপাদ সনাতনের শিক্ষাতেও করুণাময় মহাপ্ৰভু বিশিষ্টরূপে এই অত্যুপাদেয় উপদেশ প্রচার করিয়া ধৰ্ম্মার্থী দিগকে সাবধান করিয়া দিয়াছেন। প্ৰদ্যুয়ামিশ্রেীর হৃদয়ে সেই সকল উপদেশ দৃঢ় রূপে অঙ্কিত হইয়াছিল। সুতরাং কিশোরী রমণীদ্বয়সহ শ্ৰীরামবায়ের নিভৃত উদ্যানে অবস্থান করার কথায় প্ৰদ্যুম্নমিশ্রেীর সন্দেহ হওয়া একেবারে অস্বাভাবিক নহে। শ্ৰীমৎপ্রদ্যুম্ন মিশ্র সতত সাধুসঙ্গ করতেন, সদাচারসম্পন্ন সাধক ভক্তদিগের আচার-নিয়ম তাঁহার অবিদিত ছিল না। তিনি শ্ৰীমদ্ভাগবতের উপদেশ বহুবার শ্রবণ করিয়াছেন, শ্ৰীশ্ৰীমহাপ্ৰভু শ্ৰীমদ্ভাগবত হইতে এ সম্বন্ধে যে সকল বচন প্রমাণস্বরূপ স্বীয় শ্ৰীমুখে বলিতেন, প্রদায় অনেক সময়ে তাহা মনােযোগের সহিত শুনিতেন। শ্ৰীপাদ সনাতনের ङेंतानभंझुना शश्वत्र महाअंज्ञ् बणिशांक्षिगन :-