পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৪৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 to শ্ৰীয়ায় রামানন্দ । শ্ৰীয়ামরায়ই অধিকারী, -অপর কাহারও এ অধিকার নাই। কেননা, তঁহার দেহ ও চিত্ত অপ্ৰাকৃত, তঁহার দেহ ও মন যোষিৎসঙ্গে বিকৃতিলেশ মাত্রও প্রাপ্ত হয় না। স্বয়ং শ্ৰীভগবান যে বিষয়ে জীবের অধিকার প্ৰদান করেন নাই, জগতে উহার দ্বিতীয় অধিকারী আছে বলিয়াও নির্দেশ করেন নাই, শুদ্ধাচারী বৈষ্ণবগণ সেইরূপ ব্যাপারে। প্ৰবৃত্ত হওয়া দূরে থাকুক, সেরূপ কাৰ্য্য করার চিন্তাও মনে স্থান দিতে পারেন না। যাহা হউক, ভক্তগণ বুঝিলেন, শ্ৰীল রাম রায়ের অধিকার কত উচ্চতম, ভক্তগণ আরও বুঝিলেন, শ্ৰীল রামরায় প্রাকৃত জগতে বিচরণ করিালেও ভঁাহার দেহ মন প্ৰাকৃত জগতের নিয়মাধীন নহে,-“তিনি আনন্দচিন্ময়রসে পূর্ণাভিষিক্ত । সুতরাং তিনি বাহ্যজগতের মাত্রাস্পৰ্শজনিত সুখহুঃখের ভাবাভাবের সম্পূর্ণ অতীত। তিনি অবলীলাক্রমে কালসৰ্প লইয়া খেলা করিতে পারেন, কিন্তু সে সৰ্প ৰ্তাহার নিকট মাথা তুলিতে পারে না, প্ৰত্যুত সে স্পৰ্শই শেষে দেবপাদপদ্ম-পূজনের কুসুমে পরিণত হয়। মানুষের পক্ষে সে আচরণ একবারেই অনুষ্ঠিত হওয়ার যোগ্য নহে। মহা প্রভুও তাই বলিয়া গিয়াছেন,-“এক রামানন্দ ভিন্ন এরূপ কাৰ্য্যানুষ্ঠানের আর দ্বিতীয় পত্র জগতে নাই। এমন কি এরূপ অনুষ্ঠান তাহার নিজের পক্ষেও অযোগ্য ।” তাই তিনি বলিয়াছেন, “আমিত সন্ন্যাসী, নিজেকে DBD DDB BDB DDD S SLBDDBD DDB LBD DBD YLS DBDB BDiS লেও দেহ ও মনের বিকার হয়, সুতরাং অন্যের আর কথা কি ? কিন্তু রামর্যায়ের কথা পৃথক। তঁহারইন্দ্ৰিয়-বিক্ষোভ বা ইন্দ্ৰিয়া-ক্রীড়া নাই।” মহাপ্রভুর মহাবাক্যে ভক্তগণের সন্দেহ দুৱীকৃত হইল, ভঁহাদের সকল্পই নিজকে অপরাধীর ন্যায় মনে করিত্তে লাগিলেন। কিন্তু অৎআশাৎ মহাপ্ৰভুয় কৃপায় হীল রামর্যায়ের উচ্চতম অপ্রাকৃত অধিকাৰূিদ্ধের