পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৪৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্দশ পরিচ্ছেদ। – 8/ সব ত্যাগ করিয়া সন্ন্যাসী হইয়াছি, কিছুতেই আমার আসক্তি নাই, কিন্তু । আমার পক্ষেও স্ত্রীদর্শন তো দূরের কথা, উহার নাম শুনিলেও চিত্তবিকারের আশঙ্কা ঘটতে পারে।” সুতরা অন্যে পরে কা কথা । ফলতঃ প্ৰকৃতি-দর্শনে কে স্থির থাকিতে পারে ? কিন্তু রামানন্দ রায়ের কাৰ্য্য প্রকৃতই আশ্চৰ্য্য। তিনি পরমাসুন্দরী দুইজন তরুণবস্কা দেবদাসীর অজ-স্পর্শ করেন, তাহদের স্নানাদি করান, নিজে তাহদের বস্ত্র পরিাধান করাইয়া দেন, কিন্তু কোনও সময়ে এক মুহুর্তের নিমিত্তও তাহার চিত্তবিকার ঘটে না । * ইহাতে সহজেই মনে হয়। রামর্যায়ের মন অপ্ৰাকৃত । তাহার দেহও অপ্ৰাকৃত । সুতরাং তঁাহার এই কাৰ্য্য অপরের অনুসরণীয় নহে, এ অধিকার অপরের নাই-ইহা মহাপ্রভুরই শ্ৰীমুখের ଦ୍ବିତfrgs ) এখন প্রশ্ন উত্থাপিত হইতে পারে যে শ্ৰীল রামরায় এই লোকাতীত এবং জনসাধারণের অননুসরণীয় পথে বিচরণ করিতেন কেন ? দেবদাসীদ্বয়কে ভাবপ্ৰকটনলাস্তাভিনয় শিক্ষা দিতেন কেন ? ভক্তগণ বলিতে পারেন যে, মধুব্বরসের অভিনয়ে শ্ৰীশ্ৰীজগন্নাথদেবের সেরা এবং স্বকীয় হৃদয়ে ব্ৰজরসের প্রবাহ বৃদ্ধি করাই এই অলৌকিক কাৰ্য্যেয় । উদ্দেশ্যে । মহানুভব শ্ৰীচরিতামৃতকারও তদীয় গ্রন্থে এইরূপ आछाम शिां ब्रfधिब्रgछ्न ष९t 8- t ভাবপ্ৰকটনলাস্ত রায় যে শিখায় জগন্নাথের আগে দোহে প্ৰকট দেখায়।

  • Angrip upheval huuliMedinipyrgyllir
  • বিকারহেতৌ সতি বিক্রিয়ন্তে ।

শ্বেষাং ন চৈতাংসিত এৰি খ্ৰীয়াঃ ।