পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৫০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুৰ্দশ পরিচ্ছেদ । { বহির্বাটীতেই দেখিতে পাইবে, শীঘ্ৰ যাও, বিলম্ব করিও না ।” যথা चै5ब्रिडायूड আমিও রায়েৰ স্থানে শুনি কৃষ্ণকথা । শুনিতে ইচ্ছা হয় যদি পুন যাও তথা ৷ শ্ৰীল রামরায় কৃষ্ণকথার সুধানিধি।। নীলাচল-লীলায় যখনই কৃষ্ণYBE BB DDBBSBDBDD DBBBBDBD DDSDBBDDKu TBD DDDS রায়ের মধুমাখা নামের উল্লেখ করিয়াছেন। প্ৰভু শ্ৰীকৃষ্ণবিরহে আকুল হইয়া পড়িতেন, আর শ্ৰীল রামরায় অমনি শ্ৰীকৃষ্ণকথার প্রসঙ্গ করিয়া তাহার ব্যাকুলতার বেগ প্রশমিত করিতেন। যথা অন্ত্যলীলায় রামানন্দের কৃষ্ণকথা, স্বরূপের গান । বিরহবেদনায় প্রভুর রাখয়ে পরাণ ৷ প্ৰভু স্বয়ং বিদ্যানগরে শ্ৰীল রামরায়কে বলিয়া আসিয়াছিলেন, “রামরায় নীলাচলে চল, আমরা দুইজন একত্ৰ থাকিব, আর কৃষ্ণকথা-ব্রঙ্গে সুখে কাল অতিবাহিত করিব।” তদযথা তুমি আমি নীলাচলে রহিব একসঙ্গে। সুখে কাল গোঙাইব কৃষ্ণকথা রঙ্গে ৷ TBDDDuuDuB BD LDBBDBB DDB BiDB DDDB LLDD DDDDD স্বীয় প্রার্থনা জানাইলেন। দয়াময় বিগ্ৰহ তৎক্ষণাৎ প্ৰত্যুত্তরে বলিলেন -ङ्गसू3कश्i खान्नेि क्राष्ट्रि अiनि ! সবে রামানন্দ জানেন তার মুখে শুনি ॥ প্ৰদ্যুম্ন বুঝিলেন, শ্ৰীভগবান তাহার ভক্তগণের দ্বারা স্বীয় মহাত্মাপ্রচারের বিধান করিয়াছেন। শ্ৰীল রামানন্দকে তিনি কৃষ্ণকথা-ৰূর্শনের পুর্ণতম অধিকার প্রদান কমিয়াছেন। মিশ্র মুহূৰ্তমাত্র