পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৫১০

S8 कैब्रांघ्र ब्राभांमक। করিয়া তাঁহায় শ্ৰীপাদপদ্ম বন্দনা করিলেন। মিশ্র মহাশয়ের মুখখানি আজ শ্ৰীতিপ্ৰফুল্ল,-হৃদয়ে যেন কতই আনন্দ বিরাজমান, তাহার শ্ৰীঅঙ্গে (R 盘 প্রকৃত-স্বরূপ। আনন্দ রাশি স্থান না পাইয়া উছলিয়া পড়িতেছে। মিশ্র মহাশয়কে দেখামাত্রই মহাপ্ৰভু একটুকু মৃদুমধুর হাসিয়া ৰলিলেন, “মিশ্র, কৃষ্ণকথা শুনেছ ত ?” প্রভুর বাক্য পরিসমাপ্ত হইতে না হইতেই মিশ্র মহাশয় উৎসাহভরে বলিলেন, “দয়াময়, আপনি দাসকে কৃতাৰ্থ করিয়াছেন। আমি কৃষ্ণকথা শুনিতে চাহিয়াছিলাম, কিন্তু আপনি কৃপা করিয়া এ অধমকে কৃষ্ণকথা— সাগরে একবারে নিমজ্জিত করিয়া রাখিয়াছেন । রামানন্দ রায় মহাশয়ের কথা বর্ণনার অতীত। শ্ৰীল রায় মহাশয় মানুষ নহেন, তিনি কৃষ্ণভক্তিরসের মূৰ্ত্তিমান অবতার।” এই কথা বলিতে বলিতে মিশ্রেীর দেহ পুলকিত হইল, আবার যেন তাহার হৃদয়ে কৃষ্ণকথা-রসসাগর উথলিয়া উঠিল। শ্ৰীল রামর্যায়ের সুধা-মধুর ভক্তিমাখা কণ্ঠস্বর, সেই কণ্ঠস্বরে রসময় কৃষ্ণকথার পীযুষপ্ৰবাহ-মিশ্ৰ মহাশয়ের হৃদয়ে আবার যেন পূর্ণবেগে প্রবাহিত হইল। শ্ৰীল রামর্যায়ের প্রকৃত স্বরূপ,-কৃষ্ণভক্তিরসময় শ্ৰীমূৰ্ত্তি আবার শ্ৰীপ্ৰদ্যুন্নমিশ্রের চিত্তে লোকাতীত মাধুর্ঘ্যে ও ঔজ্জলো প্রকটিত হইলেন। মিশ্র মহাশয় কথা বলিতে বলিতে অমনি স্তম্ভিত হইয়া পড়িলেন। ভক্তগণ বুঝিলেন, শ্ৰীল রামরায় মানুষ নহেন-তিনি নিরাকারে শ্ৰীকৃষ্ণ-ভক্তিরাসেৰ মূৰ্ত্তিমান অবতার। প্ৰদ্যুম্নমিশ্রেীর ভাবপ্রবাহ অতর্কিতভাবে ভক্তগণের হৃদয়ে সঞ্চারিত হইল। সকলেই বুঝিতে পারিলেন,শ্ৰীল রামরায় অকৈতৰ কৃষ্ণপ্রেমের প্রকৃত শিক্ষাগুরু । শ্ৰীচরিতামৃতে, শ্ৰীপ্ৰত্যুয়ামিশ্রেীর উক্তিত্তে लिबिड श्वांटछ :- . মিশ্র কহে প্ৰভু মোরে কৃতাৰ্থ করিল। কৃষ্ণকথামৃতাৰ্ণৰে সোরে ডুবাইল ।