পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৫২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

CYR ' चैबांद्र দ্বারামানন্দ । যে দুৰ্ব্বলা মদনেরও সে জ্ঞান নাই। এ জগতে, কেহ কাহারও অশেষ কষ্ট বুঝিতে পারে না । জীবন অস্থির, এই যৌবনও দুইদিন মাত্ৰ স্থায়ী । সখি, বিধাতার কি এই লীলা । পরম রসময় শ্ৰীল লোচনদাস ঠাকুর ও শ্ৰীল কবিরাজ গোস্বামি মহোদয় ইহার যে সরস সুন্দর পদ্যানুবাদ করিয়াছেন তাহা অতীব মধুর। DBB BDDBKK BDBDuD BD DBDDD BBBDBDDS শ্ৰীজগন্নাথািবল্লভ নাটকের এই শ্লোক উচ্চারণ করিয়া মহাপ্ৰভু কত দিনযামিনী হৃদয়ের কপাট উঘাড়িয়া বিলাপ করিতেন,-নয়ািনজলে র্তাহার বদন কমল পরিষিক্ত হইত,-ভাবের আবেগে তিনি অধীর ও আকুল হইয়া পড়িতেন, শ্ৰীচরিতামৃতের প্রেমিক ভক্তপাঠকগণের হৃদয়ে তাহার লেশাভাস এখনও অনুভবনীয় । শ্ৰীকৃষ্ণের নিগ্ৰহে শ্ৰীমতী বিরহে ক্ৰমেই অধীরা হইয়া পড়িলেন। মন্দনিক প্ৰবোধ-বাক্যে সাস্তুনা করিতে লাগিলেন । কিন্তু তেঁাহার হৃদয় সে প্ৰবোধ-বাক্যে স্থির হইল না । তিনি বলিলেন “সখি, চারিদিকে ভীষণ দাবানল, হরিণীর কোমল দেহ সে জ্বালা কি করিয়া সহিবে ? শুনাম জলধরের জলধারায় সে অনল-নিৰ্বাণ হইবে এই আশায় কি হরিণী প্ৰাণ ধারণ করিতে পারে ? আর এই জীবন চলিয়া গেলে নব নীরদের পলল-ধারাতেই বা সন্তাপ-মৃতার কি লাভ হইবে ?” কবি তুলসী দাসও একস্থানে লিখিয়াছেন । এক বিন্দু জল লাগি চাতক নিতি দুঃখ পাবে। প্ৰাণ গেলে সাগর মিলেত কোন কামনে আবে। এইরূপে শ্ৰী রাধার অনুরাগ ক্রমেই বন্ধিত হইতে হইয়া উঠিল। তিনি প্ৰবোম্বুবচনে আর সাত্মনা পাইলেন না । i "মন্দনিক বলিলেন, “বৎলে, স্থির হও আমি মাধবের নিকট মাধবীকে - ko * পাঠাইলাছি* সে তোমার চিত্রফলক, লইয়া মাধবের নিকট গিয়াছে।”