পাতা:শ্রীরায় রামানন্দ - রসিকমোহন বিদ্যাভূষণ.pdf/৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় পরিচ্ছেদ। t ঘঙ্গের সুবিখ্যাত কবি শ্ৰীযুক্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয়ের কাব্যগ্রন্থে, সখ্য ভাবের লালসাসূচক একটি পদ্য অাছে। ব্রজের সখ্যময় রাখাল-জীবন কেমন সমুজ্জল ও আনন্দময়, পাঠকগণ নিম্নোদ্ধত আধুনিক প্রসিদ্ধ কবির পিন্থেও অঙ্গর আভাস পাইবেন, তস্যথা - আমি চাইনা হতে নব বঙ্গে নুতন যুগের চালক ; আমি নাইবা গেলেম বিলেত নাইবা পেলেম রাজার খিলোেত, যদি পয় জন্মে পাইরে হতে ব্ৰজেয় রাখাল বালক ! / তবে নিবিয়ে দেব নিজেয় ঘরে সুসভ্যতার আলোক ! ঘারা নিত্য কেবল ধেনু চরায় বংশী বটের তলে, যারা গুঞ্জা ফুলের মালা গেঁথে পরে পয়ায় গলে ; যারা বৃন্দাবনের বনে সদাই শুষ্ঠামের বঁাশী শোনে, যাৱা যমুনাতে কঁাপিয়ে পড়ে। শীতল কাল জলে ! যারা নিত্য কেবল ধেনু চরায় বংশী বটের তলে ৷ ওয়ে বিহান হল জাগরে ভাই- ডাকে পরস্পন্নে । ওরে এই যে দধি-মন্থ ধ্বনি উঠল ঘরে ঘৱে ! হের মাঠেয় পথে ধেনু, চলে উড়িয়ে গোখুর-রেণু, হের আঙ্গিনাতে ব্ৰজেয় ৰঘু-দুগ্ধ দোহন করে! ওয়ে বিহান হল জাগিয়ে ভাই ডাকে পরম্পরে। , ভরে শাভন মেঘের ছায়া পড়ে কালে তমাল মূলে, SBYzYD DBB BYzBDB BDD DDDukS